বুধবার (২৫ সেপ্টেম্বর) জেলার বিভিন্ন অঞ্চলে ভারী বর্ষণে দেওয়াল ধসসহ বিভিন্ন দুর্ঘটনায় এসব মানুষ নিহত হন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম সূত্রে এ খবর জানা যায়।
বৃহস্পতিবার (২৬ সেপ্টেম্বর) রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফাড়নবিশ প্রবল বর্ষণে নিহতের ঘটনায় শোক ও সমবেদনা জানিয়েছেন। সরকার উদ্ভূত পরিস্থিতি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছে বলে জানান তিনি।
এরই মাঝে প্লাবিত বিভিন্ন এলাকা থেকে ৫শ’রও বেশি মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে বলে দমকল বাহিনীর এক মুখপাত্র জানিয়েছে। আক্রান্ত এলাকাগুলোতে উদ্ধার অভিযান অব্যাহত আছে বলেও জানান তিনি।
খবরে বলা হয়, বুধবার রাতে আরনেশ্বর এলাকায় এক দেওয়াল ধসের ঘটনায় ৯ বছর বয়সী এক শিশুসহ ৫ জন নিহত হন। এছাড়া শংকর নগর এলাকার একটি বন্যাপ্লাবিত স্কুলের কাছে এক ব্যক্তি ও সিংহার সড়কের কাছে একটি গাড়ির ভেতর আরও এক ব্যক্তির মরদেহ পাওয়া যায়।
বৃহস্পতিবার সকালে বৃষ্টি থামলেও এরই মাঝে অনেক নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। বিভিন্ন এলাকায় দেওয়াল ধস ও গাছপালা উৎপাটনের খবর পাওয়া গেছে।
সার্বিক পরিস্থিতিতে আজ জেলার বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১২৩৩ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২৬, ২০১৯
এইচজে