৩২ বছর বয়সী এ আইনপ্রণেতা রোববার (২৭ অক্টোবর) পদত্যাগ করেন। তিনি তার টুইটার অ্যাকাউন্টে পদত্যাগপত্রের ছবি শেয়ার করেন এবং লিখেন, ‘আমার কর্মী, সমাজ এবং দেশের জন্য আমার পদত্যাগের সিদ্ধান্তই উত্তম হবে বলে বিশ্বাস করি।
গত বছরের নভেম্বরে ক্যালিফোর্নিয়ার লস অ্যাঞ্জেলস আসন থেকে নির্বাচিত হন ডেমোক্র্যাটিক পার্টির এ রাজনীতিক। সম্প্রতি তার বিরুদ্ধে নির্বাচনের এক প্রচারকর্মীর সঙ্গে অনৈতিক সম্পর্কের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে হাউস অব রিপ্রেজেন্টিটিভসের এথিকস কমিটির তদন্ত শুরু হয়। এরপরই ক্যাটি হিল পদত্যাগ করলেন।
তদন্তের বিষয়ে বুধবার (২৩ অক্টোবর) এথিকস কমিটি জানায়, (ক্যাটির) নিজের নির্বাচনী কর্মীর সঙ্গে অনৈতিক সম্পর্কের অভিযোগ সম্পর্কে তারা বিস্তারিত অবগত হয়েছেন এবং এ নিয়ে তদন্ত করছেন।
ক্যাটি তার পদত্যাগপত্রে ঘটনাচক্রে ‘কিছু ত্রুটি’র কথা স্বীকার করেন। পাশাপাশি তার বিরুদ্ধে অভিযোগকে তিনি ‘নোংরা প্রচারণা’ হিসেবে উল্লেখ করেন।
এ প্রচারণার জন্য নিজের সাবেক স্বামীকে দায়ী করে ক্যাটি জানান, ব্যক্তিগত মুহূর্তের ছবিকে অস্ত্র বানিয়ে তার বিরুদ্ধে প্রচারণা চালানোর জন্য তিনি আইনি পদক্ষেপ নেবেন।
২০১৮ সালে লস অ্যাঞ্জেলসের নর্থ ডিস্ট্রিক্টে রিপাবলিকান দলের স্টিভ নাইটকে হারানোর মাধ্যমে মার্কিন আইনসভার নিম্নকক্ষ হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভসে ডেমোক্রেটদের প্রাধান্য বিস্তারে ভূমিকা রাখেন ক্যাটি।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৪৯ ঘণ্টা, অক্টোবর ২৮, ২০১৯
এবি/এইচএ/