শনিবার (১৬ অক্টোবর) চীন ও হংকংয়ের পতাকা হাতে শতাধিক নারী-পুরুষ শহরের আইন পরিষদ ও পুলিশ সদর দপ্তরের সামনে জড়ো হয়। এ সময় তারা চীন সরকার ও পুলিশের পক্ষে স্লোগান দিতে থাকে।
চীনবিরোধী বিক্ষোভকারীদের ‘তেলাপোকার’ সঙ্গে তুলনা করে জো ল্যাম নামের বেইজিংপন্থি এক অংশগ্রহণকারী জানান, তিনিও গণতন্ত্রের সমর্থক। কিন্তু গণতন্ত্রের নামে সহিংতা চালানো জঘন্য।
সমাবেশে অংশ নেওয়া কং নামের ৪৯ বছর বয়সী এক গৃহিণী বলেন, আমরা অন্তর থেকে বিশ্বাস করি, হংকংয়ের নাগরিদের পক্ষে থাকা এবং দাঙ্গাবাজদের বিরুদ্ধে লড়ে যাওয়া পুলিশকে সমর্থন করাই সঠিক সিদ্ধান্ত।
‘বিভিন্ন সময় আমরাও আন্দোলন করেছি, কিন্তু সেসব ছিল শান্তিপূর্ণ ও সচেতনতা তৈরির জন্য। আর এখন অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে যে, যদি তুমি আমার সঙ্গে একমত না হও, তবে তুমি আমার বিরুদ্ধে, ফলে আমি তোমার দিকে ককটেল ছুড়ে মাড়বো’।
১৯৯৭ সালে ব্রিটিশ উপনিবেশ থেকে মুক্ত হয়ে চীনের অধীনে চলে যায় হংকং। কিন্তু বর্তমানে বিভিন্ন ইস্যুতে বেইজিংবিরোধী মনোভাব পোষণ করতে শুরু করেছে হংকংবাসীদের একটি অংশ।
বাংলাদেশ সময়: ২০০৩ ঘণ্টা, নভেম্বর ১৬, ২০১৯
এবি/এইচজে