ভারতের সংবাদমাধ্যমগুলোর খবর, বাংলাদেশের সিলেট লাগোয়া একটি মাদ্রাসার শতবার্ষিকীর সভায় আমন্ত্রণ পেয়েছিলেন মন্ত্রী সিদ্দিকুল্লা। বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) তার বাংলাদেশে ঢোকার কথা ছিল।
ভিসা না দেওয়ার কোনো কারণ বাংলাদেশ ডেপুটি হাইকমিশন থেকে জানানো হয়নি বলে দাবি জমিয়তে উলেমার নেতা সিদ্দিকুল্লার।
তবে বাংলাদেশ ডেপুটি হাইকমিশনের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, সিদ্দিকুল্লা বুধবার আবেদন করে সবটা হাতে হাতে নিতে চেয়েছিলেন। কিন্তু তা দেওয়া সম্ভব নয়। ভিসার জন্য রাজ্যের কোনো মন্ত্রীর আবেদন নিরাপত্তামূলক ছাড়পত্রের জন্য ঢাকায় পাঠিয়ে দেওয়াটাই নিয়ম। সেটা হয়ে আসতে দু’-তিনদিন সময় লাগে। ভিসার আবেদন বাতিল করার প্রশ্নই নেই। সেটি ‘প্রসেসিং’-এ রয়েছে।
যদিও জমিয়তে উলেমার তরফে দাবি করা হয়েছে, ২৬ ডিসেম্বর থেকে পাঁচ-ছ’দিনের জন্য স্ত্রী-কন্যা-নাতনিকে নিয়ে বাংলাদেশ যাওয়ার জন্য নিয়ম মেনেই অনলাইনে ভিসার আবেদন করেছিলেন সিদ্দিকুল্লা। তাঁর ব্যক্তিগত সচিব ও পদস্থ কর্মকর্তারা একাধিকবার বাংলাদেশ ডেপুটি হাইকমিশনের অফিসে যান। কিন্তু ভিসা নিয়ে ডেপুটি হাইকমিশনের তরফে কোনোবারই স্পষ্ট করে কিছু জানানো হয়নি।
বাংলাদেশ সময়: ১২০৩ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২৬, ২০১৯
এএ