গত বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) রাতে বাগদাদ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে মার্কিন হামলায় নিহত হন কাসেম সোলেমানিসহ আটজন।
শনিবার কারবালা থেকে শুরু হয়ে নাজাফ শহর পর্যন্ত শোকযাত্রার আয়োজন করে ক্ষমতাধর প্যারামিলিটারি গ্রুপ হাশদ আল-শাবি (পিএমএফ)।
শোকযাত্রায় মেজর জেনারেল সোলেমানির মরদেহ বহনকারী গাড়ি ঘিরে সমর্থকরা স্লোগান দিতে থাকেন, তুমি কখনোই আমাদের হতাশ করোনি।
ইরাকি শিয়া সশস্ত্র সংগঠন হাশদ আল-শাবির উপ-অধিনায়ক আবু মাহদি আল-মুহানদিসও প্রাণ হারিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের হামলায়।
নিহতদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে কালো পোশাকে হাশদ আল-শাবির হলুদ পতাকা হাতে সমবেত হন সমর্থকরা।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্দেশে সোলেমানিকে হত্যা করা হয়। এদিন সোলেমানিকে সম্মানের পাশাপাশি ট্রাম্পের প্রতি ঘৃণা ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন অনেকে।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী নুরি আল-মালিকি, হিকমা পার্লামেন্টারি ব্লকের নেতা আম্মার আল-হাকিম, হাশাদ আশ-শাবির অধিনায়ক ফালেহ ফাইয়াদসহ ইরাকের প্রভাবশালী শিয়া নেতারা শোকযাত্রায় অংশগ্রহণ করেন।
কারবালা ও নাজাফে জানাজার পর আল-মুহানদিস ও নিহত ইরাকিদের মরদেহ দাফন করা হবে। আর সোলেমানির মরদেহ পাঠানো হবে তেহরানে।
বাংলাদেশ সময়: ২০১০ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৪, ২০২০
একে