তবে এই ড্রোনগুলোর একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য হবে, মিশন শেষ করে আবার ‘মাদারশিপে’ ফিরে আসবে। গতবছরের নভেম্বরে একটি মিলিটারি প্লেন থেকে গ্র্যামলিনের লঞ্চিং সিস্টেমের সফল পরীক্ষা সম্পন্ন করা হয়েছে।
এই ড্রোনগুলো তৈরির টেন্ডারটি ২০১৮ সালে জিতে নিয়েছে ডিফেন্স অ্যাডভান্স রিচার্সের আওতায় ডাইনেটিক্স কোম্পানি। কোম্পানিটির প্রোগ্রাম ম্যানেজার টিম কিটার বলেন, গত বছরের শেষের দিকে আমেরিকার উথ প্রদেশের ডগউয়ে প্রোভিং গ্রাউন্ডে একটি সি-১৩০এ যুদ্ধবিমান থেকে এক্স-৬১এ গ্র্যামলিন এয়ার ভেহিকেল নামে পরীক্ষামূলকভাবে ওই ড্রোনটি চালানো হয়।
‘ড্রোনটি তার জন্য পরিকল্পিত গতিপথ অনুসরণ করেই লক্ষ্যে পৌঁছে যায়; যা আমাদের এর ভবিষ্যত নিয়ে আশাবাদী করে তুলেছে। এখন আমরা এর মিডএয়ার (মধ্যাকাশ) রিকভারি সিস্টেম অর্থাৎ সি-১৩০এ যুদ্ধবিমানে সংযুক্ত ডকিং সিস্টেমে এটি পুনরায় নিরাপদভাবে ফিরে আসার ব্যবস্থাটি নিয়ে কাজ করবো। ’
যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক ডিফেন্সনিউজের খবরে বলা হয়, এক ঘণ্টা ৪১ মিনিটের পরীক্ষায় এক্স-৬১এ গ্র্যামলিন তার কোল্ড-ইঞ্জিন-স্টার্ট থেকে স্ট্যাবল ফ্লাইট, যুদ্ধবিমান থেকে ভূমিতে অবস্থিত কন্ট্রোল সেন্টারে ড্রোনের কন্ট্রোল হস্তান্তর, সি-১৩০এ যুদ্ধবিমান থেকে ডকিং আর্ম ডেপলয় এবং অন এয়ার ডাটা কালেক্টিং পরীক্ষা সম্পন্ন করা হয়। আগামী কয়েক মাসের মধ্যে এর মিড এয়ার রিকভারি সিস্টেম পরীক্ষা করা হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৭২৯ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০২, ২০২০
এমএম/এমএ/এজে