অথচ শনিবার পর্যন্ত করোনা ভাইরাসে ৩০৪ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছিল। নতুন করে মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ার পাশাপাশি আক্রান্তের সংখ্যাও বেড়েছে।
চীনের জাতীয় স্বাস্থ্য কমিশন জানিয়েছে, রোববার নতুন করে আরও ৫৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া আক্রান্তের সংখ্যাও বেড়েছে প্রায় ৩ হাজার।
এদিকে চীনের বাইরে এ ভাইরাসে মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। ফিলিপাইনে মৃত ওই ব্যক্তির বয়স ৪৪। সম্প্রতি তিনি উহান থেকে ফিরেছেন। মৃত ওই ব্যক্তি ২৫ জানুয়ারি থেকে ম্যানিলার একটি হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছিলেন।
স্পেন, যুক্তরাজ্যসহ বিশ্বের প্রায় ২০টি দেশে এখন পর্যন্ত করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগী পাওয়া গেছে।
করোনা ভাইরাস মোকাবিলায় বৈশ্বিক জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় ‘হু’র মহাপরিচালক অ্যাডানোম গ্রেবিয়াসিস এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন।
চীনের হুবেই প্রদেশের উহান থেকে উৎপত্তি হওয়া করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব অন্য দেশগুলোতেও দেখা যাচ্ছে। ইতোমধ্যে চীনের সবগুলো প্রদেশ ছাড়াও অন্তত ২০টি দেশে এ ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। এ রোগ মানুষের মাধ্যমেই দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে। ফলে চীন থেকে বাংলাদেশে আসা যাত্রীদের পরীক্ষা করা হচ্ছে। সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, করোনা ভাইরাস মোকাবিলায় সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করা হয়েছে। সেখানে আটকে পড়া ৩১৪ জনকে শনিবার (০১ ফেব্রুয়ারি) ফিরিয়ে আনা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ০৭৪৯ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৩, ২০২০
এমএইচএম