অন্যদিকে, এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৬০ হাজার ৯১৪ জন। পরিসংখ্যান অনুযায়ী এ রোগে প্রতি ১০০ জন মারা যাচ্ছেন ছয়জন।
রোববার (৮ মার্চ) আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলো এ পরিসংখ্যান প্রকাশ করেছে।
পরিসংখ্যানে দেখা যায়, করোনায় আক্রান্ত ১ লাখ ৭ হাজার ৪৯০ জনের মধ্যে বর্তমানে চিকিৎসাধীন ৪২ হাজার ৯২৪ জন। এরমধ্যে প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছেন ৩৬ হাজার ৮৮৪ জন ও ৬ হাজার ৪০ জনের অবস্থা গুরুতর। আক্রান্তদের মধ্যে বাকি ৬৪ হাজার ৫৬৬ জনের মধ্যে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৬০ হাজার ৯১৪ জন এবং মারা গেছেন ৩ হাজার ৬৫২ জন। সেই হিসাবে প্রতি ১০০ জনে মারা গেছেন ছয়জন আর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৯৪ জন।
করোনার উৎপত্তিস্থল চীনের বাইরে সবচেয়ে বেশি আক্রান্তের সংখ্যা দক্ষিণ কোরিয়ায়। দেশটিতে আক্রান্তের সংখ্যা ৭ হাজার ৩১৩ জন। তবে সেখানে ইতালি ও ইরানের চেয়ে মৃত্যুর হার কম। দক্ষিণ কোরিয়ায় মারা গেছেন ৫০ জন। মৃত্যুর হারে চীনের পরেই রয়েছে ইতালি। সেখানে আক্রান্ত হয়েছেন ৫ হাজার ৮৮৩ জন, মারা গেছেন ২৩৩ জন। আর ইরানে আক্রান্ত হয়েছেন ৬ হাজার ৫৬৬ জন, মারা গেছেন ১৯৪ জন।
গত বছরের শেষদিকে চীনের হুবেই প্রদেশের উহান থেকে ছড়িয়ে পড়ে করোনা ভাইরাস। যাতে লাফিয়ে বাড়ছে মৃত্যু সংখ্যা। প্রায় প্রতিদিনই ভাইরাসের কেন্দ্রস্থল উহানে যেমন নতুন রোগী বাড়ছে, তেমনি নতুন দেশ থেকে করোনা আক্রান্ত রোগীর তথ্য জানানো হচ্ছে। সবশেষ তথ্যানুযায়ী ভাইরাসটি এরইমধ্যে বাংলাদেশসহ বিশ্বের ১০৪টি দেশে ছড়িয়েছে। এসব দেশ থেকে নতুন রোগীর তথ্য জানানো হচ্ছে। পাশাপাশি যোগ হচ্ছে নতুন দেশের নাম।
বাংলাদেশ সময়: ১৮২৩ ঘণ্টা, মার্চ ০৮, ২০২০
ওএইচ/