তবে আশা করা হচ্ছে, এ বছরের শুরুতে বৈশ্বিক মহামারি করোনা ভাইরাসের আগে যেভাবে ছিল, ঠিক তেমন চিত্র থাকবে না বিমানবন্দরগুলোতে।
আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যম সিএনএন এক প্রতিবেদনে জানায়, ভ্রমণকারীদের নিরাপদে রাখতে প্রযুক্তি ও সামাজিক দূরত্ব এক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লীর ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের যাত্রীদের এখন বিমানবন্দরে আসার আগে অনলাইনে চেক করতে হবে এবং ভবনে প্রবেশের জন্য তাদের বোর্ডিং পাসগুলো স্ক্যান করতে হবে।
দূরত্ব থাকবে নিরাত্তাকর্মীদের লাইনেও। যাতে যাত্রীরা সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে পারে। সবাইকে অবশ্যই তাপমাপা যন্ত্র স্টেশনের মধ্য দিয়ে হেঁটে যেতে হবে এবং ভ্রমণের বিবরণ ফর্ম পূরণ করতে হবে।
ধারনা করা হচ্ছে, কেবিন ক্রু-দের পুরো শরীর পিপিই-তে ঢাকা থাকবে এবং যাত্রীরা অবশ্যই মাস্ক ব্যবহার করবে। ভ্রমণের সময় প্লেনে কোনো প্রকার খাবার বা পানীয় থাকবে না। তবে যাত্রীদের নিজেদের সঙ্গে খাবার নিয়ে আসার অনুমতি দেওয়া হবে। হয়তো ‘শুকনো’ খাবার (চিপস বা ক্রেকার্স) সরবরাহ করা হবে তবে কোনো আর্দ্র খাবার থাকবে না।
যাত্রীদের প্রতিজনে ছোট আকারের লাগেজ (পার্স, ল্যাপটপ ব্যাগ বা ব্রিফকেস) বহনের অনুমতি দেওয়া হবে এবং সবকিছুই চেক করা হবে নিরাপত্তার জন্য।
বাংলাদেশ সময়: ১৫১২ ঘণ্টা, মে ২৫, ২০২০
ইউবি