মোট ২৯টি দেশকে এই অনুমতি দিচ্ছে গ্রিস। যাদের মধ্যে জার্মানি, অস্ট্রিয়া, ডেনমার্ক, ফিনল্যান্ড অন্যতম।
কিন্তু এই তালিকায় ঠাই পায়নি ইউরোপের সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত চার দেশ যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, ইতালি ও স্পেন। অবশ্য বিবৃতিতে আরও বলা হয়, আগামী ১ জুলাই থেকে আরও দেশ অন্তর্ভুক্ত হবে।
১৫ জুন থেকে শুধুমাত্র রাজধানী এথেন্স ও তেসালোনিকির বিমানবন্দর খুলে দেওয়া হবে। যেখানে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নভুক্ত ১৬টি দেশ প্রবেশের অনুমতি পাচ্ছে। যেখানে আরও রয়েছে চেক প্রজাতন্ত্র, বাল্টিক দেশসমূহ, সাইপ্রাস ও মাল্টা।
অন্যদেশগুলোর মধ্যে এই তালিকায় রয়েছে, চীন, জাপান, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, দক্ষিণ কোরিয়া, ইসরায়েল ও লেবানন। তবে ভ্রমণে আসা কিছু পর্যটকদের কোভিড-১৯ পরীক্ষা করা হতে পারে জানানো হয়।
এদিকে করোনা সংক্রমণের শুরুতেই প্রস্তুতি নেয়ায় গ্রিস তুলনামূলক কম ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। দেশটিতে এখন পর্যন্ত আক্রান্তের সংখ্যা ২ হাজার ৯০০। আর মৃত্যু হয়েছে ১৭৫।
বাংলাদেশ সময়: ১০২৩ ঘণ্টা, মে ৩০, ২০২০
এমএমএস