ঢাকা, মঙ্গলবার, ৯ পৌষ ১৪৩১, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ২১ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ইসলাম

বায়তুল মোকাররমে বসুন্ধরার ইফতার, স্বস্তিতে রোজাদাররা

সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৯২৩ ঘণ্টা, মার্চ ২০, ২০২৪
বায়তুল মোকাররমে বসুন্ধরার ইফতার, স্বস্তিতে রোজাদাররা

ঢাকা: বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে পবিত্র রমজান মাসব্যাপী রোজাদারদের জন্য ইফতারের ব্যবস্থা করেছে বসুন্ধরা গ্রুপ। প্রতিদিন তিন হাজার রোজাদারের মাঝে ইফতারসামগ্রী বিতরণ করা হচ্ছে বসুন্ধরা গ্রুপের পক্ষ থেকে।

ইফতার পেয়ে স্বস্তি প্রকাশ করেছেন সাধারণ রোজাদাররা। তারা বলছেন, মাসব্যাপী ইফতার করানোর সুযোগ পাওয়া খুব সহজ কাজ নয়। সেই সুযোগটি পেয়েছে বসুন্ধরা গ্রুপ। দোয়া করি, প্রতিবছর যেন এভাবে রোজাদারদের খেদমত করতে পারে বসুন্ধরা গ্রুপ।

দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পগোষ্ঠী বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক, বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) প্রেসিডেন্ট ও বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদ মুসল্লি কমিটির প্রধান উপদেষ্টা সায়েম সোবহান আনভীরের পক্ষ থেকে প্রতিদিন বায়তুল মোকাররমে ইফতার বিতরণ করা হয়।

বুধবার (২০ মার্চ) বিকেলে বায়তুল মোকাররম মসজিদে নবম রোজায় প্রতিদিনের মতো ইফতারসামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে। বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদ মুসল্লি কমিটির সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মানিক উপস্থিত থেকে রোজাদারদের মাঝে ইফতারসামগ্রী বিতরণ করেন।

বাংলানিউজকে তিনি বলেন, এ বছর তৃতীয়বারের মতো রমজানে বসুন্ধরা গ্রুপের উদ্যোগে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে ইফতার বিতরণ করা হচ্ছে। প্রতিদিন তিন হাজার রোজাদারকে ইফতার করানো হচ্ছে বসুন্ধরা গ্রুপের পক্ষ থেকে।

মিজানুর রহমান মানিক আরও বলেন, বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে রোজাদারদের ইফতারে যেন কোনো সমস্যা না হয়, সে জন্য বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীর সুন্দর ব্যবস্থাপনা করেছেন। পুরো রমজান মাসে এ আয়োজন অব্যাহত থাকবে।

মুন্সীগঞ্জ থেকে কেনাকাটা করতে রাজধানীর গুলিস্তানে আসেন শফিকুল ইসলাম। কেনাকাটা করতে গিয়ে ইফতারির সময় ঘনিয়ে এলে তিনি প্রবেশ করেন বায়তুল মোকাররমে। সেখানে বসুন্ধরা গ্রুপের ইফতারসামগ্রী পেয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন শফিকুল।

বাংলানিউজকে শফিকুল বলেন, প্রতিবছর রোজার শুরুর দিকে ঈদের কেনাকাটা করতে আসি গুলিস্তান এলাকায়। ইফতারের জন্য ছুটে আসি বায়তুল মোকাররম মসজিদে। প্রতিবারের মতো এবারও বসুন্ধরা গ্রুপের পক্ষ থেকে ইফতারের যে সুব্যবস্থা করা হয়েছে, তা প্রশংসার দাবিদার। আমি বসুন্ধরা গ্রুপের উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করি।

বাংলাদেশ সময়: ১৯২১ ঘণ্টা, মার্চ ২০, ২০২৪
টিএ/এমজেএফ

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।