এরই মধ্যে তুরাগ তীরের মূল ইজমেতা মাঠ ছাড়িয়ে আশপাশের এলাকায় অবস্থান নিয়েছে মুসল্লিরা। সকালে আমবয়ানের মধ্য দিয়ে ইজতেমার প্রথম পর্বের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়।
গাজীপুর পুলিশের উওর জোনের সার্জেন্ট নাজমুল হাসান বাংলানিউজকে বলেন, এবার ইজতেমায় মুসল্লিদের জমায়েত গতবারের তুলনায় বেশি। বৃহস্পতিবার সারা দিনে ১০ হাজারের বেশি যানবাহনে করে মানুষ এসেছে। আজকেও অনেক মানুষ আসছে। এখানে ৫ স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থায় প্রশাসনের কর্মকর্তারা কাজ করছেন।
তিনি আরো বলেন, টঙ্গী রোডে ইজতেমায় আগত যানবাহনের চাপ বাড়ছে। সারা দেশ থেকে এখানে মুসল্লিরা আসছেন।
সিলেট থেকে আসা হারুনুর রশিদ বলেন, আমরা এবার ৬১ জনের জামাত নিয়ে এখানে এসেছি। লোকসমাগম বেশি হওয়ায় ইজতেমা মাঠে আমরা প্রবেশ করতে পারিনি। আমরা রাস্তার পাশে অবস্থান করছি। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে আমাদের অনুরোধ, রাস্তার পাশে মুসল্লিদের জন্য যেন মাইকের ব্যবস্থা করে। এতে করে ইজতেমার মুসল্লিরা দোয়া, বয়ান যেন ভালোভাবে শুনতে পারে।
ঢাকা রায়েরবাগ থেকে আসা বাবুল মোল্লা বলেন, এরকম বড় জায়াতে জুমা’র নামাজ সব সময় পড়া যায় না। এজন্য ইজতেমায় জুমা’র নামাজ আদায় করতে এসেছি।
রোববার (১২ জানুয়ারি) আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে শেষ হবে বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব।
বাংলাদেশ সময়: ১২২৮ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১০, ২০২০
এমএমআই/ এসএইচ