তবে মসজিদে প্রবেশের আগেই হ্যান্ডস্যানিটাইজার দিয়ে মুসল্লিরা হাত ভালোভাবে পরিষ্কার করে নেন। সেইসঙ্গে বাড়ি থেকে সুন্নত নামাজ আদায় করে জায়নামাজ নিয়ে মসজিদে আসেন।
প্রত্যেকেইর মুখে মাস্ক পড়ার পাশাপাশি শারীরিক দূরুত্ব নিশ্চিত করেই রাজশাহীর কেন্দ্রীয় দরগা জামে মসজিদ ও বড় মসজিদসহ মহানগরের শতাধিক মসজিদে জুমার নামাজ আদায় করা হয়। মসজিদে ঈমামরা সরকারের দেওয়া নির্দেশনা মেনে চলতে মুসল্লিদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
জুমার নামাজ শেষে ছড়িয়ে পড়া প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ ও বৈশ্বিক মহামারির হাত থেকে সবাইকে হেফাজতের জন্য রাজশাহীর মসজিদে মসজিদে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠিত হয়।
রাজশাহী মহানগরের আসাম কলোনী ইঞ্জিনিয়ারি পাড়া এলাকার বায়তুল আমান জামে মসজিদের মুয়াজ্জিন নোমান ইসলাম বলেন, আজানের আগেই মাইকে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের নির্দেশনা মাইকিং করা হয়েছিল। মুসল্লিরা সেভাবেই এসেছেন। এক মাস পর স্বাস্থ্যবিধি মেনেই সবাই জুমার নামাজ আদায় করেছেন। নামাজ শেষে করেনা থেকে মুক্তি চেয়ে বিশেষ মোনাজাত হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬১৩ ঘণ্টা, মে ০৮, ২০২০
এসএস/আরবি/