ঢাকা, শনিবার, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫

ইচ্ছেঘুড়ি

বইমেলায় মীমের ‘আয়লিন ও স্বর্ণরহস্য’

ইচ্ছেঘুড়ি ডেস্ক | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ০৪৩২ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ৮, ২০১৫
বইমেলায় মীমের ‘আয়লিন ও স্বর্ণরহস্য’

ঢাকা: একুশে বইমেলা-২০১৫ তো এসেছে প্রতিশ্রুতিশীল, মেধাবী লেখক মীম নোশিন নাওয়াল খানের দ্বিতীয় শিশু-কিশোর উপন্যাস ‘আয়লিন ও স্বর্ণরহস্য’।

সদ্য নবম শ্রেণিতে ওঠা মীমের এটি নবম বই।

তিনবার মীনা অ্যাওয়ার্সহ বিভিন্ন পুরস্কার জয়ী মীম ইতোমধ্যে লেখালেখি জগতে শক্ত অবস্থান গড়ে নিয়েছে তার সাবলীল ভাষা ও মননশীল ভাবনার প্রকাশ ঘটিয়ে। কাজ করছে বাংলানিউজের সর্বকনিষ্ঠ নিউজরুম এডিটর হিসেবেও।

তার দ্বিতীয় কিশোর উপন্যাস ‘আয়লিন ও স্বর্ণরহস্য’ অনেকটা অ্যাডভেঞ্চার ঘরানার। পাঠককে শেষ পর্যন্ত টেনে রাখে টান টান উত্তেজনায়।

উপন্যাসটির কাহিনীর শুরুটা এরকম-
প্রকৃতিপ্রেমী উচ্ছ্বল মেয়ে আয়লিন। ফুল-পাতা আর পাখিদের নিয়েই তার জগত। নিজের মনের কথাগুলো বলার জন্য কলমকে সঙ্গী করে কাগজে হাত ছোটায় সে।

কখনো বাবা-মাকে ছেড়ে একা কোথাও যায়নি, কিন্তু প্রিয় বান্ধবী ইমির সঙ্গে সিলেটে যাওয়ার লোভনীয় প্রস্তাব উপেক্ষা করতে পারেনি আয়লিন। সিলেটে যাওয়া হলো, ঘোরাঘুরিও হলো, সঙ্গে এলো একটা দুঃসংবাদ। মায়ের সব গয়না চুরি হয়েছে!

সবাই নিশ্চিত চুরিটা করেছে আয়লিনদের কাজের মেয়ে রিনি। আয়লিনের অর্কদা, তুহিন ভাইয়া, ছোটমামা আর রতন আংকেল গয়না উদ্ধার করতে রিনিদের বাড়িতে যাওয়ার প্রস্তুতি নেয়। সেখান পৌঁছানোর পর তাদের সঙ্গে যোগ দিল আয়লিন, ইমি এবং ইমির ছোটকা।

অন্য সব অ্যাডভেঞ্চার গল্পের মতোই ঝুঁকিপূর্ণ অভিযান আর নাটকীয়তার শেষে গয়নাগুলো উদ্ধার হলো ঠিকই, কিন্তু সেখানেই গল্পটা শেষ হলো না, বরং সেটাই খুলে দিল নতুন এক অ্যাডভেঞ্চারের দ্বার। সেখান থেকেই শুরু হলো নতুন এক গল্প।

কী সেই গল্প? পড়তে হলে কিনে ফেলতে হবে বইটি। পাওয়া যাচ্ছে একুশে বইমেলার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে পার্ল পাবলিকেশন্সের ১৫-১৬-১৭ নম্বর স্টলে।

বই: আয়লিন ও স্বর্ণ রহস্য
লেখক: মীম নোশিন নাওয়াল খান
প্রকাশক: পার্ল পাবলিকেশন্স
মূল্য: ১৫০ টাকা
প্রচ্ছদ: মিলু তুষার

বাংলাদেশ সময়: ০৪৩৩ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৮, ২০১৫

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।