ঢাকা, রবিবার, ৭ পৌষ ১৪৩১, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৯ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ইচ্ছেঘুড়ি

আমার স্বপ্নের বাড়ি!

| বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ০৬৩১ ঘণ্টা, অক্টোবর ২৯, ২০১৭
আমার স্বপ্নের বাড়ি! আমার স্বপ্নের বাড়ি!

শিশুরা তাদের স্বপ্নের আবাসগুলো গড়ে তুলেছে মৃৎশিল্পে। সে ভাস্কর্য নিয়েই রাজধানীর দৃক গ্যালারিতে শুক্র ও শনিবার (২৭ ও ২৮ অক্টোবর) দু’দিনব্যাপী প্রদর্শিত হলো ‘মৃৎশিল্পে শিশুর স্বপ্নের আবাস’ মেলা। সেখান থেকে বাছাই করা কিছু ছবি দিয়ে এ আয়োজন।

মাটি দিয়ে এ প্রদর্শনীতে মিরপুরের বন্ধু আনন্দ লাল বানিয়েছে তার স্বপ্নের বাড়ি।  যেখানে থাকবে খেলার বড় মাঠ আর একটি দোলনা।                     <div class=

সারাদিন খেলার পর ক্লান্ত হয়ে গেলে এ দোলনায় বসে দোল খাবে ‘আনন্দ’। " src="http://www.banglanews24.com/media/imgAll/2016October/bg/Ischee-Ghuri-(2)20171029122825.jpg" style="width:100%" />

স্বপ্নের শহর, আমার মাটির ঘর, আমার সবুজ শহর, ভূতের বাড়িসহ শিশুরা তাদের স্বপ্নকে রূপান্তরিত করেছে মৃৎশিল্পের গড়নে।                                          শিশুদের স্বপ্ন ও ভাবনা যে কত সুন্দর, সহজ, সরল, স্নিগ্ধ, তার প্রমাণ এ প্রদর্শনী।
স্বপ্নের শহর, আমার মাটির ঘর, আমার সবুজ শহর, ভূতের বাড়িসহ শিশুরা তাদের স্বপ্নকে রূপান্তরিত করেছে মৃৎশিল্পের গড়নে। শিশুদের স্বপ্ন ও ভাবনা যে কত সুন্দর, সহজ, সরল, স্নিগ্ধ, তার প্রমাণ এ প্রদর্শনী।

গ্রাম পছন্দ করে বন্ধু প্রণাভি পূর্ণ।  তাইতো সে গ্রামে একটি মাটির ঘর বানিয়েছে।  বাবা ও মাকে নিয়ে এখন থেকে সে গ্রামেই থাকতে চায়।
গ্রাম পছন্দ করে বন্ধু প্রণাভি পূর্ণ। তাইতো সে গ্রামে একটি মাটির ঘর বানিয়েছে। বাবা ও মাকে নিয়ে এখন থেকে সে গ্রামেই থাকতে চায়।

শুধু কি নিজের জন্যে, না।  বরং বন্ধুদের জন্যও ঘরের সামনে খেলার মাঠ বানিয়েছে অনেকে।  তাইতো সেই মাঠে ভিড় জমিয়েছিলো অন্য বন্ধুরাও।  তারাও সবার সঙ্গে মিলেমিশে খেলতে চায়।
শুধু কি নিজের জন্যে, না। বরং বন্ধুদের জন্যও ঘরের সামনে খেলার মাঠ বানিয়েছে অনেকে। তাইতো সেই মাঠে ভিড় জমিয়েছিলো অন্য বন্ধুরাও। তারাও সবার সঙ্গে মিলেমিশে খেলতে চায়।

শিশুদের তৈরি এসব ভাস্কর্যে বিষয় বৈচিত্র্য ও স্থাপত্যের মিশেল দেখে মুগ্ধ হয়েছেন সবাই।  শিশুরা নিজেদের এতোটা সুন্দর করে উপস্থাপন করবে, এটা যেন বড়রা ভাবতেই পারেননি আগে থেকে!
শিশুদের তৈরি এসব ভাস্কর্যে বিষয় বৈচিত্র্য ও স্থাপত্যের মিশেল দেখে মুগ্ধ হয়েছেন সবাই। শিশুরা নিজেদের এতোটা সুন্দর করে উপস্থাপন করবে, এটা যেন বড়রা ভাবতেই পারেননি আগে থেকে! ‘মৃৎশিল্পে শিশুদের স্বপ্নের আবাস’ প্রদর্শনীটির আয়োজন করে বাতিঘর সাংস্কৃতিক বিদ্যালয়। বিদ্যালয়ের পরিচালক তামান্না সেতু বলেন, এ আয়োজন শিশুদের স্থাপত্যশৈলীর বিকাশের একটি বড় মাধ্যম।

সত্যিই যেন তাই।  সেজন্যেই তো পরী নগরীতেও ঘর বানাতে চেয়েছে কেউ কেউ।
সত্যিই যেন তাই। সেজন্যেই তো পরী নগরীতেও ঘর বানাতে চেয়েছে কেউ কেউ। সেই ঘরের সামনে থাকবে একটা বড় উঠান। সে উঠানে রাতে এসে খেলা করবে পরীরা।

কারো বাড়ির পাশে আবার রয়েছে বড় নদী।  সেখানে পাল তুলে নৌকা চলে।  রাতের বেলা গন্ধ বিলায় ফুল বাগানের ফুল।
কারো বাড়ির পাশে আবার রয়েছে বড় নদী। সেখানে পাল তুলে নৌকা চলে। রাতের বেলা গন্ধ বিলায় ফুল বাগানের ফুল।

মোট ৯৬ জন শিশু মাটির ভাস্কর্যে এ আয়োজনে ফুটিয়ে তুলে তাদের স্বপ্নের আবাস।
মোট ৯৬ জন শিশু মাটির ভাস্কর্যে এ আয়োজনে ফুটিয়ে তুলে তাদের স্বপ্নের আবাস। এদের সবার বয়স তিন থেকে ১৪ বছরের মধ্যে। তাদের এ আবাস মুগ্ধ হয়ে দেখে দর্শনার্থীরা।

বাংলাদেশ সময়: ১২১১ ঘণ্টা, অক্টোবর ২৮, ২০১৭
এইচএমএস/এএ

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।