রউফের বাড়ি ফেনীর ছাগলনাইয়া উপজেলার দক্ষিণ যশপুর গ্রামের সাপরাশি পাড়ায়, বাবার নাম হাজী আবদুল হক। রউফের চার বছর বয়সী এক ছেলে সন্তান রয়েছে।
এ ঘটনায় কুয়েত পুলিশ সাত-আটজনকে আটক করেছে বলে প্রবাসী বাংলাদেশিরা জানিয়েছেন।
নিহতের স্বজন ও কুয়েত প্রবাসী সূত্রে জানা যায়, রউফের ভিসায় মেয়াদ না থাকায় তিনি বাসা থেকে বের হতেন না। তার সঙ্গে থাকতেন আরও তিন বাংলাদেশি। তাদের অপর ৮/১০ জন বাংলাদেশি বাসা থেকে ডেকে হাসাবিয়া শহরের চার নম্বর সড়কের একটি বাসায় নিয়ে যান। সেখানে দুই পক্ষের মধ্যে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে লোহার রড ও ছুরি দিয়ে তাদের এলোপাথাড়ি পিটিয়ে রক্তাক্ত করা হয়। এতে রউফ মারা যান। অন্যরা চিকিৎসাধীন।
মরদেহ স্থানীয় সোভা হাসপাতালে রয়েছে। প্রবাসীদের একটা অংশ বলছে, তিনি কুয়েতের মারাফি কোম্পানির সঙ্গে ভিসার দালালিতে জড়িত- তার মাধ্যমে ক্ষতিগ্রস্তরাই তাকে হত্যা করেছে।
বাংলানিউজকে এসব তথ্য জানিয়েছেন, সে এলাকায় বসবাসকারী বাংলাদেশি প্রবাসী রাসেল করিম।
বাংলাদেশ সময়: ০৩০৬ ঘণ্টা, আগস্ট ০২, ২০১৭
এসএইচডি/আইএ