ঢাকা, সোমবার, ৮ পৌষ ১৪৩১, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ২০ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

আইন ও আদালত

ড. ইউনূসের মামলার রায় দুপুরে

স্টাফ করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১০০৩ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১, ২০২৪
ড. ইউনূসের মামলার রায় দুপুরে

ঢাকা: শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে হওয়া মামলায় গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ৪ জনের মামলার রায় ঘোষণা হবে আজ সোমবার (০১ জানুয়ারি)।  

এদিন দুপুর ২টার দিকে ঢাকার শ্রম আদালত-৩ এর বিচারক বেগম শেখ মেরিনা সুলতানার আদালতে রায় ঘোষণার কথা রয়েছে।

 

এ মামলায় উভয়পক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে রোববার (২৪ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা রাত সোয়া ৮টার দিকে রায়ের জন্য সোমবার দিন ধার্য করেন আদালত।  

ওইদিন ইউনূসের পক্ষে আইনজীবী ব্যারিস্টার আব্দুল্লাহ আল মামুন যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ করেন।  

তিনি এই মামলা থেকে ইউনূসসহ বিবাদীদের খালাস চান। অপরদিকে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তরের পক্ষে আইনজীবী খুরশিদ আলম খান শুনানি করেন। তিনি ইউনূসের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন।  

এর আগে গত ২২ আগস্ট এই মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়। সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে গত ৮ নভেম্বর আত্মপক্ষ সমর্থনে বক্তব্য রাখেন তারা। এরপর থেকে মামলাটিতে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শুরু হয়। সেই থেকে দশম দিনের মতো যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে রায়ের জন্য এই দিন ধার্য করা হয়।   

মামলার অন্য তিন বিবাদী হলেন- গ্রামীণ টেলিকমের এমডি মো. আশরাফুল হাসান, পরিচালক নুরজাহান বেগম ও মো. শাহজাহান।  

গত ৮ মে শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলা বাতিলের আবেদন খারিজের বিরুদ্ধে গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের লিভ টু আপিল খারিজ করে দেন আপিল বিভাগ।

এরপর ৬ জুন আদালত তার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে বিচার শুরুর আদেশ দেন।

২০২১ সালের ৯ সেপ্টেম্বর ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালতে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তরের শ্রম পরিদর্শক আরিফুজ্জামান বাদী হয়ে ড. ইউনূসসহ চার জনের বিরুদ্ধে এ মামলা করেন।

মামলায় শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশনে নির্দিষ্ট লভ্যাংশ জমা না দেওয়া, শ্রমিকদের চাকরি স্থায়ী না করা, গণছুটি নগদায়ন না করায় শ্রম আইনের ৪-এর ৭, ৮, ১১৭ ও ২৩৪ ধারায় অভিযোগ আনা হয়।

বাংলাদেশ সময়: ১০০০ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১, ২০২৪
কেআই/এসএএইচ
 

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।