রাজীব মীরের করা রিট আবেদনের শুনানি নিয়ে মঙ্গলবার (৩০ জানুয়ারি) বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলাম ও বিচারপতি কে এম কামরুল কাদেরের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল জারি করেন।
একইসঙ্গে তার জ্যেষ্ঠতা অনুযায়ী বকেয়া, সব বেতন-সুবিধাসহ তাকে কেন স্বপদে পুনর্বহাল করা হবে না তাও জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট।
চার সপ্তাহের মধ্যে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়র উপাচার্য ও বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্টারকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী শাহদীন মালিক। সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী এম মঞ্জুর আলম ও মো. তায়্যিব-উল-ইসলাম সৌরভ।
রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আলামিন সরকার।
রুল জারির বিষয়টি বাংলানিউজকে নিশ্চিত করেছেন এম মঞ্জুর আলম।
গত বছরের ৯ জুলাই ৭৪তম সিন্ডিকেট সভায় অসদাচারণ, নৈতিক স্খলন, কর্তব্যে অবহেলাসহ অপেশাদারী বিভিন্ন অভিযোগের ভিত্তিতে রাজীব মীরকে বরখাস্তের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। পরে ১০ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ওই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করে।
কিন্তু তার আইনজীবীর দাবি আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ না দিয়েই তাকে বরখাস্ত করা হয়েছে। এ কারণে ওই বরখাস্তের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে এ রিট করেন তিনি।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৩৩ ঘণ্টা, জানুয়ারি ৩০, ২০১৮
ইএস/জেডএস