বৃহস্পতিবার (১ নভেম্বর) বিচারপতি একেএম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি এসএম মজিবুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম ও ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ড. মো. বশির উল্লাহ।
পরে বশির উল্লাহ বলেন, আদালত উভয়পক্ষকে শুনে মামলাটি আজ কার্যতালিকা থেকে বাদ দিয়েছেন। এ অবস্থায় তারা চাইলে ভিন্ন একটি বেঞ্চে যেতে পারেন।
গত ২৯ অক্টোবর বিদেশি টিভি চ্যানেল আল জাজিরায় প্রচারিত আলোকচিত্রী শহিদুল আলমের বক্তব্য এবং ফেসবুক লাইভে প্রচারিত তথ্য-উপাত্ত চেয়েছিলেন হাইকোর্ট। সে অনুসারে আজ ভিডিও আদালতে প্রজেক্টরের মাধ্যমে দেখানো হয়।
এর আগে ৭ অক্টোবর আলোকচিত্রী শহিদুল আলমকে কেন জামিন দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছিলেন হাইকোর্ট।
গত ১১ সেপ্টেম্বর ঢাকা মহানগর দায়রা জজ ইমরুল কায়েস শহিদুল আলমের জামিন আবেদন নাকচ করেছিলেন।
এরপর ১৬ সেপ্টেম্বর হাইকোর্টে জামিন আবেদন করেন তিনি। ৩ অক্টোবর এ জামিন আবেদনের ওপর শুনানি শুরু হয় এবং ৭ অক্টোবর রুল জারি করেন।
নিরাপদ সড়কের দাবিতে আন্দোলনের সময় ৫ আগস্ট শহিদুল আলমকে বাসা থেকে নেওয়ার পর ‘উসকানিমূলক মিথ্যা’ প্রচারের অভিযোগে তথ্য-প্রযুক্তি আইনের মামলায় ৬ আগস্ট রিমান্ডে নেয় পুলিশ। এ মামলায় ৬ আগস্ট সিএমএম আদালতে তার জামিন আবেদন নামঞ্জুর হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৮১৪ ঘণ্টা, নভেম্বর ০১, ২০১৮
ইএস/এএ