হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় রোববার (১৮ নভেম্বর) আপিল দায়েরের পর এক প্রতিক্রিয়ায় তিনি এ কথা বলেন।
এদিকে আপিল দায়েরের পর খালেদা জিয়ার পক্ষে আবেদনকারী আইনজীবী ব্যারিস্টার নওশাদ জমির বলেন, ২০টি গ্রাউন্ডে এ আবেদন করা হয়েছে।
গত ২৯ অক্টোবর পুরান ঢাকার নাজিম উদ্দিন রোডের কেন্দ্রীয় কারাগারের প্রশাসনিক ভবনের ৭ নম্বর কক্ষে স্থাপিত ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫ এর বিচারক মো. আখতারুজ্জামান জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় খালেদা জিয়াকে সাত বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেন।
একইসঙ্গে তাকে ১০ লাখ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ছয় মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। একই সাজা হয়েছে মামলার অপর তিন আসামিরও।
খালেদা জিয়ার পাশাপাশি দণ্ডপ্রাপ্ত অপর তিনজন হলেন- সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার তৎকালীন রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরী, হারিছ চৌধুরীর তৎকালীন একান্ত সচিব জিয়াউল ইসলাম মুন্না এবং ঢাকা সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার একান্ত সচিব মনিরুল ইসলাম খান।
এর আগে, গত ৮ ফেব্রুয়ারি জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়াকে পাঁচ বছর সশ্রম কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ডাদেশ দেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত–৫। সেই থেকে কারাবন্দি খালেদা জিয়া। ওই দণ্ডের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করেন বিএনপি প্রধান। পরবর্তীতে ওই আপিলে খালেদার সাজা বাড়িয়ে ১০ বছর করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৫৮ ঘণ্টা, নভেম্বর ১৮, ২০১৮
ইএস/জেডএস