এ সংক্রান্ত এক রিটের সম্পূরক আবেদনের শুনানি নিয়ে সোমবার (১৯ নভেম্বর) বিচারপতি তারিক উল হাকিম ও বিচারপতি মো. সোহরাওয়ারদীর হাইকোর্ট বেঞ্চ রুলসহ অন্তর্বর্তীকালীন আদেশ দেন।
অন্তর্বর্তীকালীন আদেশে গুলশান-বাড্ডা লেক সংলগ্ন গুলশান-১ বরাবর ১৩৬-১৪৩ নম্বর রাস্তায় স্থায়ীভাবে পাকা বাঁধ নির্মাণ না করা পর্যন্ত গুলশান পুলিশ প্লাজার পেছন থেকে গুলশান-বাড্ডা লিংক রোড পর্যন্ত সব ওয়াটার ট্যাক্সি চলাচলে বিরত থাকতে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।
চার সপ্তাহের মধ্যে বিআইডব্লিউটি’র চেয়ারম্যান এবং ওয়াটার ট্যাক্সি পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠান করিম গ্রুপ, পুলিশের মহাপরিদর্শক, ডিএমপি কমিশনারসহ সংশ্লিষ্টদের রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে বলে জানিয়েছেন আইনজীবী শুক্লা সারওয়াত সিরাজ।
জনস্বার্থে হাইকোর্টে এ রিট আবেদনটি দায়ের করেন গুলশান সোসাইটির সেক্রেটারি জেনারেল ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী শুক্লা সারওয়াত সিরাজ।
আদালতে রিট আবেদনের পক্ষে তিনি নিজেই শুনানি করেন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আমাতুল করিম।
শুক্লা সারওয়াত পরে সংবাদিকদের বলেন, ‘পাকা বাঁধ না দিয়ে অবাধে ওয়াটার ট্যাক্সি চলাচলে লেকের পাড় যেমন ধসে যাচ্ছে, তেমনি লেকের ওয়াকওয়ে সংলগ্ন যেসব আবাসিক বা অনাবাসিক ভবন আছে সেগুলোও ঝুঁকির মধ্যে পড়ছে। এ কারণে রিট করা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ২২২০ ঘণ্টা, নভেম্বর ১৯, ২০১৮
ইএস/আরবি/