বৃহস্পতিবার (২২ নভেম্বর) দুপুরে চুয়াডাঙ্গার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক জিয়া হায়দার এ রায় দেন।
মামলার অপর আসামি আব্দুল মজিদ মানসিক প্রতিবন্ধী হওয়ায় তাকে এ মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
চুয়াডাঙ্গার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিশেষ পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট আব্দুল মালেক জানান, ২০১৪ সালের ৯ সেপ্টম্বর রাতে চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার দর্শনা জয়নগরের লিয়াকত আলীর মেয়ে স্কুলছাত্রী ফারাজান আক্তার কুটি নিখোঁজ হয়। এর দুইদিন পর পুলিশ সন্দেহভাজন হিসেবে কুটির দুলাভাই ইমান আলী ও জয়নগরের বিল্লাল হোসেনের ছেলে আব্দুল মজিদকে আটক করে। পরে পুলিশি জিজ্ঞাসাবাদে তারা কুটিকে ধর্ষণ ও হত্যা করার কথা স্বীকার করেন। পরে তাদের স্বীকারোক্তি অনুযায়ী নিহত কুটির মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ১৪ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ ও নথিপত্র পর্যালোচনা শেষে বৃহস্পতিবার এ রায় দেন বিচারক।
বাংলাদেশ সময়: ১৭০৬ ঘণ্টা, নভেম্বর ২২, ২০১৮
এসআই