পৃথক রিট আবেদনের শুনানি নিয়ে বিচারপতি জে বি এম হাসান ও বিচারপতি মো. খায়রুল আলমের অবকাশকালীন হাইকোর্ট বেঞ্চ বৃহস্পতিবার (২০ ডিসেম্বর) রুলসহ এ আদেশ দেন।
আদালতে আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী শাহ মঞ্জুরুল হক।
আইনজীবীরা জানিয়েছেন, হাইকোর্টের আদেশের ফলে তারা আপাতত আর নির্বাচন করতে পারছেন না।
বিএনপির প্রার্থীরা হচ্ছেন, জামালপুর-৪ আসনের সরিষাবাড়ী উপজেলা চেয়ারম্যান ফরিদুল কবীর তালুকদার শামীম। তার বিরুদ্ধে রিট করেছেন ওই আসনের আওয়ামী লীগের প্রার্থী মুরাদ হাসান।
জয়পুরহাট-১ (জয়পুরহাট সদর ওপাঁচবিবি) আসনে জয়পুরহাট সদর উপজেলা চেয়ারম্যান ফজলুর রহমান। তার বিরুদ্ধে রিট করেছেন ওই আসনের আওয়ামী লীগের প্রার্থী শামসুল আলম।
ঝিনাইদহ-২ আসনের হরিণাকুণ্ডু উপজেলা চেয়ারম্যান মো. আব্দুল মজিদ। তার বিরুদ্ধে রিট করেছেন ওই আসনের আওয়ামী লীগ প্রার্থী তাহজীব আলম সিদ্দিকী।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ (আখাউড়া-কসবা) আসনে আখাউড়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মো. মোসলেম উদ্দিন। তার বিরুদ্ধে রিট করেছেন ওই আসনের ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী মুফতি জসিম উদ্দিন।
রাজশাহী-৬ (বাঘা-চারঘাট) আসনে চারঘাট উপজেলা চেয়ারম্যান মো. আবু সাঈদ চাঁদ।
বাকি দুইজন হলেন, ময়মনসিংহ-৮ (ঈশ্বরগঞ্জ) আসনে আওয়ামী লীগ সমর্থিত ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মাহমুদ হাসান সুমন। যিনি দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছিলেন। ওই আসনের মহাজোটের প্রার্থী জাতীয় পার্টির ফখরুল ইমাম তার বিরুদ্ধে রিট করেন।
রংপুর-১ (গঙ্গাচড়া) আসনের আওয়ামী লীগ সমর্থিত গঙ্গাচড়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আসাদুজ্জামান বাবলু। তিনি দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হন। তার বিরুদ্ধে রিট করেন ওই আসনে মহাজোটের প্রার্থী ও জাতীয় পার্টির মহাসচিব মসিউর রহমান রাঙ্গা।
বাংলাদেশ সময়: ১৯১৬ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২০, ২০১৮
ইএস/আরআর