হাইকোর্টের আদেশের বিরুদ্ধে করা আবেদনের শুনানি নিয়ে সোমবার (২৪ ডিসেম্বর) অবকাশকালীন চেম্বার বিচারপতি মো. নূরুজ্জামান ‘নো অর্ডার’ আদেশ দেন।
ফলে হাইকোর্টের আদেশ বহাল রয়েছে বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।
আদালতে নির্বাচন কমিশনের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মাহবুবে আলম। অন্যপক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এএফ হাসান আরিফ ও ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল।
এর আগে পৃথক রিট আবেদনের শুনানি নিয়ে বিচারপতি জে বি এম হাসান ও বিচারপতি মো. খায়রুল আলমের হাইকোর্ট বেঞ্চ তাদের ধানের শীষ প্রতীক দিতে আদেশ দিয়েছিলেন।
মানিকগঞ্জ-১ আসনের নির্বাচনে জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক এস এ জিন্নাহ কবীরের পরিবর্তে বিএনপির প্রয়াত মহাসচিব খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনের ছেলে খোন্দকার আব্দুল হামিদ ডাবলুকে ধানের শীষ প্রতীক দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
নাটোর-১ (লালপুর-বাগাতিপাড়া) আসনে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের মনজুরুল ইসলাম ওরফে বিমলের পরিবর্তে ধানের শীষ প্রতীক দিতে হবে বিএনপির চেয়ারপারসনের সাবেক উপদেষ্টা এবং যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মরহুম ফজলুর রহমান পটলের সহধর্মিনী ও লালপুর থানা বিএনপির সদস্য অধ্যক্ষ কামরুন্নাহার শিরিনকে।
নওগাঁ-১ আসনে (পোরশা, সাপাহার, নিয়ামতপু) নিয়ামতপুর উপজেলা বিএনপির সভাপতি ডা. ছালেক চৌধুরী পরিবর্তে নওগাঁ জেলা বিএনপির সহসভাপতি মোস্তাফিজুর রহমানকে ধানের শীষ প্রতীক দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বগুড়া-৩ আসনে আব্দুল মুহিত তালুকদারের পরিবর্তে মাসুদা মমিনকে ধানের শীষ প্রতীক দিতে হবে।
রাজশাহী-৫ (পুঠিয়া-দুর্গাপুর) আসনে নাদিম মোস্তফার পরিবর্তে অধ্যাপক নজরুল ইসলামকে ধানের শীষ প্রতীক বরাদ্দ দিতে নির্দেশ দিয়েছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ২০১৬ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২৪,২০১৮
ইএস/জেডএস