একইসঙ্গে যেসব দেশের নাগরিক হলি আর্টিজান বেকারিতে নিহত হয়েছিলেন, সেসব দেশের প্রতিনিধিরা পর্যবেক্ষক হিসেবে আদালতে উপস্থিত থাকবেন বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়।
প্রসিকিউশন বিভাগের পুলিশ সূত্র জানায়, সংশ্লিষ্ট মামলার আইনজীবী ও আদালতে নিয়োজিত নিয়মিত সাংবাদিকরাই সেখানে উপস্থিত থাকতে পারবেন।
ঢাকা মহানগর পুলিশের অপরাধ, তথ্য ও প্রসিকিউশন বিভাগের উপ-কমিশনার জাফর হোসেন বাংলানিউজকে জানান, আমরা সকাল থেকেই আদালত এলাকায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করবো। বিশেষভাবে সন্ত্রাসবিরোধী বিশেষ ট্রাইব্যুনাল ঘিরে আলাদা নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে। মামলায় সংশ্লিষ্ট আইনজীবী ও দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংবাদিকরা ছাড়া কাউকে আদালতে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না। তবে অন্য আদালতগুলোর কাজও স্বাভাবিকভাবে চলবে।
রাষ্ট্রপক্ষে এই পরিচালনাকারী আইনজীবী মো. গোলাম ছারোয়ার খান জাকির জানান, দুপুর ১২টায় এ আদালতের কার্যক্রম শুরু হবে। আদালতের কার্যক্রম শুরুর পরপরই এই মামলার রায় ঘোষণা করা হবে।
এদিকে জাপানি দূতাবাসের প্রতিনিধি এ মামলার রায় ঘোষণার সময় পর্যবেক্ষক হিসেবে আদালতে উপস্থিত থাকবেন বলে জানিয়েছেন আইনজীবী প্রকাশ রঞ্জন বিশ্বাস। যিনি নিহত এক জাপানি ও এক ভারতীয় নাগরিকের জব্দ তালিকায় থাকা ব্যক্তিগত মালামাল (ওয়ালেট, মোবাইল ফোন, হাতের বালা) হেফাজতে নেওয়ার সময় সংশ্লিষ্ট দূতাবাসের আইনজীবী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
বাংলাদেশ সময়: ০৯১৮ ঘণ্টা, নভেম্বর ২৭, ২০১৯
কেআই/এএ