বুধবার (২৭ নভেম্বর) দুপুর সোয়া ১২টার দিকে রায়ের সংক্ষিপ্ত বিবরণী পড়া শেষ করেন ঢাকার সন্ত্রাসবিরোধী বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. মজিবুর রহমান। রায়ে আট আসামির মধ্যে সাত জনকে ফাঁসি এবং একজনকে খালাস দেওয়া হয়।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন- জাহাঙ্গীর হোসেন ওরফে রাজীব গান্ধী, আসলাম হোসেন ওরফে র্যাশ, আব্দুস সবুর খান, রাকিবুল হাসান রিগ্যান, হাদিসুর রহমান, শরিফুল ইসলাম ওরফে খালেদ ও মামুনুর রশিদ। খালাস পেয়েছেন মিজানুর রহমান ওরফে বড় মিজান।
রায় ঘোষণা শেষে নিজেদের তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় সন্তোষ প্রকাশ করে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী দলের সদস্য অ্যাডভোকেট মো. কাওসার আহমেদ বলেন, আসামি মিজান বাদে বাকি সাত জনকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের রায় দেওয়া হয়েছে। আমরা পূর্ণাঙ্গ রায় হাতে পেয়ে পর্যালোচনা করে আপিলের সিদ্ধান্ত নেবো।
রায়ের সঙ্গে আদালতের কী পর্যালোচনা ছিল এমন প্রশ্নের জবাবে এই আইনজীবী বলেন, আদালত তার পর্যালোচনায় বলেন যে, এই অপরাধ সংগঠনে আসামিদের ‘কমন ইন্টেনশন’ ছিল, আর সেটি হচ্ছে বাংলাদেশের মতো একটি স্থিতিশীল রাষ্ট্রকে আইএসের আদলে অস্থিতিশীল রাষ্ট্রে পরিণত করা। দেশের পেনাল কোড অনুযায়ী ও এটি অপরাধ।
বাংলাদেশ সময়: ১৩১২ ঘণ্টা, নভেম্বর ২৭, ২০১৯
এজেডএস/পিএম/কেআই/টিএম/এসএইচএস/এইচএ/