এ বিষয়ে পত্রিকায় প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন নজরে নিয়ে রোববার (৫ জানুয়ারি) বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ স্বপ্রণোদিত হয়ে রুলসহ এ আদেশ দেন।
রুলে ওই সেতু রক্ষায় বিবাদীদের নিষ্ক্রিয়তাকে কেন বেআইনি ঘোষণা করা হবে না জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট।
চার সপ্তাহের মধ্যে সড়ক ও সেতু সচিব, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা প্রশাসক, বাঞ্ছারামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ও বাঞ্ছারামপুর উপজেলা প্রকৌশলীকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
২৫ ডিসেম্বর একটি ইংরেজি দৈনিকে ‘ইলিগ্যাল স্যান্ড ট্রেড পজেস থ্রেট টু তিতাস ব্রিজ’ শীর্ষক শিরোনামে প্রকাশিত প্রতিবেদন আদালতের নজরে আনেন আইনজীবী কুমার দেবুল দে।
তিনি বলেন, আদালত ওই সেতুর নিচ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে বালু উত্তোলন বন্ধের নির্দেশ দিয়ে রুল জারি করেছেন। একইসঙ্গে এক মাসের মধ্যে সংশ্লিষ্টদের একটি প্রতিবেদন আদালতে দাখিল করতেও নির্দেশ দিয়েছেন।
প্রতিবেদনের ভাষ্য অনুয়ায়ী সাইদুল ইসলাম নামে এক ঠিকাদার সেতুর চরলহনিয়া অংশের নিচে বালু ব্যবসা করছেন। এতে সেতুটি ঝুঁকির মধ্যে পড়ছে বলে মনে করছে স্থানীয়রা।
২০১৮ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর এ সেতু উদ্বোধন করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৫৮ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৫, ২০২০
ইএস/এসএ