৬২ জনের পক্ষে করা এক রিট আবেদনের শুনানি নিয়ে রোববার (০৯ ফেব্রুয়ারি) বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
আদালতে রিট আবেদনকারীর পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট ফাহাদ মাহমুদ।
পরে মনজিল মোরসেদ জানান, তুরাগ নদ রক্ষায় এইচআরপিবির করা এক রিট আবেদনে ২০০৯ সালে ২৪ ও ২৫ জুন রায় দেন হাইকোর্ট। রায়ে নদীর সীমানা নির্ধারণ, পিলার স্থাপনসহ কয়েকদফা নির্দেশনা দেওয়া হয়। হাইকোর্টের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে ক্যাডাস্ট্রাল সার্ভে (সিএস) এবং রিভিশনাল সার্ভের (আরএস) ভিত্তিতে নদের সীমানা জরিপ করে বিআইডব্লিউটিএ।
এরপর নদের সীমানা চিহ্নিত করে পিলার স্থাপন করা হয়। এই পিলার স্থাপন নিয়ে বিভিন্ন ব্যক্তি আপত্তি জানান। ব্যক্তি মালিকানাধীন জমিকে নদীর জমি হিসেবে দেখানো হয়।
এ ঘটনায় সীমানা পিলার ঠিক করতে সাভারের বড়দেশী মৌজার ৬২ পরিবার বিআইডব্লিউটিএ’র কাছে লিখিত আবেদন করে গতবছরের ২৭ নভেম্বর।
কিন্তু বিআইডব্লিউটিএ আবেদন নিষ্পত্তি না করায় ৬২টি পরিবারের পক্ষে মো. জোনায়েদ আহম্মেদ হাইকোর্টে রিট করেন। আদালত কোনো প্রকার ‘ইনজাংশন’ না দিয়ে বিআইডব্লিউটিএ’র কাছে করা আবেদন ১৫ দিনের মধ্যে নিষ্পত্তি করতে আদালত আদেশ দিয়েছেন বলে জানান মনজিল মোরসেদ।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৩০ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৯, ২০২০
ইএস/এমএ