বুধবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বরগুনার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালত বিচারক এএইচএম ইসমাইল হোসেন এ রায় দেন। এ সময় আসামি বাচ্চু আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
এই মামলার নথিতে জানা গেছে, ২০০৮ সালের ২৭ আগস্ট রাতে স্ত্রী হামিদাকে (৪৫) মাথায় আঘাত করে হত্যার পর বাড়ির পাশের খালের পাড়ে মরদেহটিকে মাটি চাপা দিয়ে রাখেন স্বামী বাচ্চু। পরের দিন হামিদার বাবার বাড়ি গিয়ে জানায়, হামিদাকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। বাচ্চুর কথা ও আচরণে গ্রামবাসীর সন্দেহ হয়। ১৫ সেপ্টেম্বর গ্রামবাসী বাচ্চুকে আটক করে চাপ দিলে তিনি হত্যার সত্যতা স্বীকার করেন। গ্রামবাসী ওই দিনই বাচ্চুকে পুলিশে সোপর্দ করেন। এরপর হামিদার মা জাহানারা বেগম বাদী হয়ে পাথরঘাটা থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।
জানা গেছে, বাচ্চুর বিরুদ্ধে পিরোজপুর আদালতে আরও একটি হত্যা মামলা বিচারাধীন রয়েছে।
রাষ্ট্রপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন বরগুনার অতিরিক্ত (পিপি) অ্যাডভোকেট আকতারুজ্জামান বাহাদুর এবং আসামি পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট কমল কান্তি দাস।
বাংলাদেশ সময়: ১৩১০ ঘন্টা, ফেব্রুয়ারি ১৯, ২০২০
এএটি