বৃহস্পতিবার (৫ মার্চ) বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কেএম হাফিজুল আলমের হাইকোর্ট বেঞ্চ রুল খারিজ করে রায় দেন।
আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম ও ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল একেএম আমিন উদ্দিন মানিক।
পরে একেএম আমিন উদ্দিন মানিক জানান, কক্সবাজার জেলার কুতুবদিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ দিদারুল ফেরদৌস ২০১৭ সালের ১৩ আগস্ট দায়িত্ব নেন। পরের বছর তিনি ‘আইজি ব্যাজ’ পদকে ভূষিত হন।
‘২০১৮ সালের ১৫ অক্টোবর মানবাধিকারকর্মী পরিচয়দানকারী এগারো মামলার আসামি মনোয়ারুল ইসলাম মুকুল ওসি ফেরদৌসের বিষয়ে রিট আবেদন করেন। ওই রিটে বলা হয়, দুদকের কাছে একই সালের গত ৬ আগস্ট এবং ৯ সেপ্টেম্বর ওসি ফেরদৌসের ঘুষ দুর্নীতির বিরুদ্ধে দু’টি আবেদন করেছেন মুকুল। সেই আবেদনগুলো নিষ্পত্তির জন্য হাইকোর্টের নির্দেশনা চান। কোর্ট তার আবেদন মতে তার দরখাস্ত ৩০ দিনের মধ্যে নিষ্পত্তির জন্য নির্দেশনা দেন এবং রুল জারি করেন। ’
পরবর্তীকালে দুদক খোঁজ-খবর নিয়ে রিটকারীর অভিযোগ ভিত্তিহীন মর্মে তা তদন্ত না করার সিদ্ধান্ত নেয়। যা দুদকের আইনজীবী আদালতকে হলফনামা আকারে অবহিত করেন। আদালত শুনানি শেষে রিটকারীর বিরুদ্ধে এগারোটি মামলার তথ্য গোপন করায় আইনজীবীকে ভর্ৎসনা করেন এবং রুল খারিজ করে দেন বলে জানান একেএম আমিন উদ্দিন মানিক।
বাংলাদেশ সময়: ১৯১৩ ঘণ্টা, মার্চ ০৫, ২০২০
ইএস/এএ