সিএমএম আদালতের সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, মঙ্গলবার (১২ মে) এসব আবেদনের ওপর চারটি ভার্চ্যুয়াল কোর্টে ধারাবাহিকভাবে শুনানি চলছে।
কয়টি আবেদনের শুনানি হলো বা কয়জনের জামিন মঞ্জুর হয়েছে বা হয়নি সেসব বিষয়ে আদালতের নির্ধারিত সময় শেষ হলে জানা যাবে।
এর আগে সোমবার (১১ মে) হাজতি আসামিদের জামিন শুনানির জন্য ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে চারটি ভার্চ্যুয়াল কোর্ট গঠন করা হয়। ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) এএম জুলফিকার হায়াত স্বাক্ষরিত নোটিশে এই আদালত গঠনের কথা জানানো হয়।
নোটিশে বলা হয়, 'আদালত কর্তৃক তথ্য-প্রযুক্তি ব্যবহার অধ্যাদেশ ২০২০' এর ক্ষমতাবলে সুপ্রিম কোর্ট কর্তৃক জারিকৃত 'বিশেষ প্র্যাকটিস নির্দেশনা' অনুসারে এই কোর্ট গঠন করা হয়। সাপ্তাহিক ছুটি ও অন্য সরকারি ছুটি ব্যতীত অন্য সময়ে এসব আদালতে ই-মেইল ও ই-ফালিংয়ের মাধ্যমে জামিন আবেদন করা যাবে।
ঢাকার সিএমএম আদালতে ভার্চ্যুয়াল কোর্ট-১ এর দায়িত্বে রয়েছেন মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সারাফুজ্জামান আনছারী, কোর্ট-২ এর দায়িত্বে সাদবীর ইয়াছির আহসান চৌধুরী, কোর্ট-৩ এর দায়িত্বে দেবদাস চন্দ্র অধিকারী ও কোর্ট-৪ এর দায়িত্বে রয়েছেন রাজেশ চৌধুরী।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৫০ ঘণ্টা, মে ১২, ২০২০
কেআই/এএটি