মঙ্গলবার (১২ মে) এ চার আদালতে মোট ২৫টি জামিন আবেদন জমা পড়ে। চারটি কোর্টে ধারাবাহিকভাবে এসব আবেদনের ওপর শুনানি শেষে ১৮টির আবেদন মঞ্জুর হয় বলে আদালত সূত্রে জানা যায়।
এর আগে সোমবার (১১ মে) হাজতি আসামিদের জামিন শুনানির জন্য ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে চারটি ভার্চ্যুয়াল কোর্ট গঠন করা হয়। ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) এএম জুলফিকার হায়াত স্বাক্ষরিত এক নোটিশে এ আদালত গঠনের কথা জানানো হয়।
নোটিশে বলা হয়, ‘আদালত কর্তৃক তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার অধ্যাদেশ ২০২০’ এর ক্ষমতাবলে সুপ্রিমকোর্ট কর্তৃক জারি করা ‘বিশেষ প্র্যাকটিস নির্দেশনা’ অনুসারে এ কোর্ট গঠন করা হয়। সাপ্তাহিক ছুটি ও অন্য সরকারি ছুটি ব্যতীত অন্য সময়ে এসব আদালতে ই-মেইল ও ই-ফাইলিংয়ের মাধ্যমে জামিন আবেদন করা যাবে।
ঢাকার সিএমএম আদালতে ভার্চ্যুয়াল কোর্ট ১ এর দায়িত্বে রয়েছেন মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সারাফুজ্জামান আনছারী, কোর্ট ২ এর দায়িত্বে সাদবীর ইয়াছির আহসান চৌধুরী, কোর্ট ৩ এর দায়িত্বে দেবদাস চন্দ্র অধিকারী ও কোর্ট ৪ এর দায়িত্বে রয়েছেন রাজেশ চৌধুরী।
বাংলাদেশ সময়: ১৭১৫ ঘণ্টা, মে ১২, ২০২০
কেআই/ওএইচ/