আগের চারটি আদালত ঠিক থাকলেও এখতিয়ারাধীন থানার রদবদল হয়েছে। তবে এসব আদালত যথারীতি হাজতি আসামিদের জামিন আবেদনই নিষ্পত্তি করবে।
বুধবার (১৩ মে) ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) এএম জুলফিকার হায়াত স্বাক্ষরিত নোটিশে এ তথ্য জানানো হয়। এর আগে গত ১১ মে প্রথমবারের মতো চারটি ভার্চ্যুয়াল আদালত গঠন করে দেন তিনি।
ঢাকার সিএমএম আদালতে ভার্চ্যুয়াল কোর্ট ১ এর দায়িত্বে রয়েছেন মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সারাফুজ্জামান আনছারী, কোর্ট ২ এর দায়িত্বে সাদবীর ইয়াছির আহসান চৌধুরী, কোর্ট ৩ এর দায়িত্বে দেবদাস চন্দ্র অধিকারী, কোর্ট ৪ এর দায়িত্বে রয়েছেন রাজেশ চৌধুরী, কোর্ট ৫ এর দায়িত্বে রয়েছেন মোর্শেদ আল মামুন ভুঁইয়া, কোর্ট ৬ এর দায়িত্বে রয়েছেন আতিকুল ইসলাম, কোর্ট ৭ এর দায়িত্বে রয়েছেন আবু সাঈদ, কোর্ট ৮ এর দায়িত্বে রয়েছেন মো. মইনুল ইসলাম, কোর্ট ৯ এর দায়িত্বে রয়েছেন আশেক ইমাম, কোর্ট ১০ এর দায়িত্বে রয়েছেন বাকী বিল্লাহ ও কোর্ট ১১ এর দায়িত্বে রয়েছেন ধীমান চন্দ্র মণ্ডল।
‘আদালত কর্তৃক তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার অধ্যাদেশ ২০২০’ এর ক্ষমতাবলে সুপ্রিমকোর্ট কর্তৃক জারি করা ‘বিশেষ প্র্যাকটিস নির্দেশনা’ অনুসারে এ কোর্ট গঠন করা হয়। সাপ্তাহিক ছুটি ও অন্য সরকারি ছুটি ব্যতীত অন্য সময়ে এসব আদালতে ই-মেইল ও ই-ফাইলিংয়ের মাধ্যমে জামিন আবেদন করা যাবে।
এছাড়া গত ২৬ মার্চ থেকে আগামী ১৬ মে পর্যন্ত অবকাশকালে দৈনন্দিন কার্যতালিকা অনুযায়ী মহানগর দায়রা জজ ইমরুল কায়েশ জামিন সংক্রান্ত বিষয়গুলো (ফৌজদারি বিবিধ আপিল) শুনানির জন্য গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৮২৪ ঘণ্টা, মে ১৪, ২০২০
কেআই/ওএইচ/