আদালত সূত্র জানায়, বরিশাল জেলা ও দায়রা জজ, বরিশাল চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ও চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের মাধ্যমে ভার্চ্যুয়াল আদালত কার্যক্রম পরিচালিত হয়।
জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পেশকার মো. জাকির বাংলানিউজকে জানান, জেলা ও দায়রা জজ আদালতে দুইদিনে ৪৬ মামলার শুনানি হয়।
বরিশাল চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের নাজির মো. কামরুল জানান, বরিশালের চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক মো. কবির উদ্দিন প্রামাণিক ভার্চ্যুয়াল আদালতের কার্যক্রম পরিচালনা করেন। তিনি দুইদিনে ৭৫ মামলার শুনানি করেন এবং ৪২ আসামিকে জামিন দেন।
চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের নাজির মো. সুমন হাওলাদার জানান, আদালত গঠনের পর থেকেই আইনজীবীরা জামিন শুনানির আবেদন জমা দেন। গত ১৩ মে বুধবার ৬৭ টি জামিন আবেদন জমা হয়। ওই দিন ভার্চুয়াল উপস্থিতির মাধ্যমে ১৮টি জামিন আবেদনের শুনানি সম্পন্ন হয়। এর মধ্যে ২১ আসামিকে জামিন দেন সংশ্লিষ্ট বিচারকরা। বৃহস্পতিবার ৩৫ টি জামিন আবেদন নিস্পত্তি করা হয়। এদিন ২৬ আসামিকে জামিন দেন বিচারকরা।
বাংলাদেশ সময়: ১৭২২ ঘণ্টা, মে ১৫, ২০২০
এমএস/ওএইচ/