শুক্রবার (১৫ মে) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ইয়াসমিন আরা তার জামিন মঞ্জুর করেন।
শনিবার (১৬ মে) ওই থানার সাধারণ নিবন্ধন শাখার কনস্টেবল সোহরাব হাসান এ তথ্য জানান।
বৃহস্পতিবার (১৪ মে) দিনগত রাতে আদাবরের মুনসুরাবাদ হাউজিং এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব-২)। এরপর তার বিরুদ্ধে আদাবর থানায় টেলিযোগাযোগ আইনে মামলা দায়ের করা হয়।
শুক্রবার (১৫ মে) তাকে আদালতে হাজির করে তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত কারাগারে রাখার আবেদন করেন। অপরদিকে আসামিপক্ষে জামিন আবেদন করা হয়। শুনানি শেষে অভিযোগটি জামিনযোগ্য হওয়ায় তাকে জামিন দেন বিচারক।
এর আগে আতিকুলকে আটকের পর র্যাব-২ এর মেজর এইচ এম পারভেজ আরেফিন জানান, মুনসুরাবাদ হাউজিং এলাকায় সরকারি রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে একটি চক্র অবৈধ ভিওআইপি ব্যবসা করছে, এমন তথ্যের ভিত্তিতে রাতে সেখানে অভিযান চালনো হয়। অভিযানের শুরুতে পালিয়ে যাওয়ার সময় আতিকুলকে আটক করা হয়।
পরে তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে একটি বাসা থেকে বিপুল পরিমাণ ভিওআইপি ব্যবসার সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়। এরমধ্যে রয়েছে ৩২ অ্যান্টেনার চারটি সিম বক্স, জিপিআরএস ব্লকার, দেড়হাজার সিম, ইউপিএস ও রাউটার।
তিনি আরও জানান, আটক আতিকুল দীর্ঘদিন ধরে বৈদেশিক কল আদান-প্রদানে ভিওআইপি ব্যবসার সঙ্গে জড়িত।
বাংলাদেশ সময়: ১৯১০ ঘণ্টা, মে ১৬, ২০২০
কেআই/আরবি/