রোববার (১৭ মে) বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন সেলিমের ভার্চ্যুয়াল হাইকোর্ট বেঞ্চে তার জামিন আবেদনের ওপর শুনানি হয়।
আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ।
গত বছরের ১২ ডিসেম্বর পাবনায় এ দু’টি মামলা হয়েছে বলে জানিয়েছেন দুদকের আইনজীবী ফজলুল হক।
ড. মো. বশির উল্লাহ বলেন, পাবনার রূপপুরের পারমাণবিক বিদুৎকেন্দ্রের একটি ভবনের কিছু সামগ্রী যেমন বালিশসহ অন্যান্য আসবাবপত্র উত্তোলন নিয়ে দুদক দু’টি মামলা করেছিলো। সেই দুই মামলায় ঠিকাদার শাহাদাত হোসেন জামিন চেয়েছেন। আদালত জামিন দেননি। এর আগেও তারা নিয়মিত বেঞ্চে আবেদন করেছিলেন তখনও জামিন হয়নি।
তিনি বলেন, বালিশকাণ্ডে আমরা দেখেছি সাত হাজার তিনশ টাকা করে একটা বালিশের দাম দেখানো হয়েছে। এটি হাত দিয়ে তুলতে ৫০৫ টাকা করে খরচ করা হয়েছে। একটা ফ্রিজের দাম দেখানো হয়েছে এক লাখ আট হাজার টাকা। সামান্য মাইক্রোওভেনের দাম দেখনো হয়েছে ৫১ হাজার ৪০০ টাকা। এভাবে প্রায় ২৯ কোটি টাকার বিল করা হয়েছে বলে একটি মামলায় বলা হয়েছে। যেখানে সাত কোটি ৮৪ লাখ টাকা বেশি নেওয়া হয়েছে। আরেক মামলায় বলা হয়েছে আট কোটি ১২ লাখ টাকা বেশির কথা।
বাংলাদেশ সময়: ১৫০০ ঘণ্টা, মে ১৭, ২০২০
ইএস/ওএইচ/