রিমান্ডে যাওয়া ব্যক্তিরা হলেন- ফজল হক (৪০), মো. শরিফ হোসেন (৩২), মো. জামশেদ (৩০) ও মো. লিয়াকত আলী (৪৩)।
সিএমএম আদালতে মুগদা থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা পুলিশের উপ-পরিদর্শক ইউসুফ আলী খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
সোমবার (১৫ জুন) বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে রাজধানীর মুগদা এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব-৩) সদস্যরা। মঙ্গলবার তাদের আদালতে হাজির করে সাত দিন করে রিমান্ড চান মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মুগদা থানার এসআই ফয়সাল মুন্সী।
আসামি লিয়াকত আলীর পক্ষে তার আইনজীবী রিমান্ড বাতিলপূর্বক জামিনের প্রার্থনা করেন। অপর আসামিদের পক্ষে কোনো আইনজীবী ছিলেন না। শুনানি শেষে বিচারক প্রত্যেকের তিনদিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
এদিকে আটকের পর র্যাব জানায়, তাদের কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ করোনা ভাইরাসের ভুয়া সনদপত্র, দুটি কম্পিউটার, দুটি প্রিন্টার এবং দুটি স্ক্যানার উদ্ধার করা হয়।
পরে তাদের বিরুদ্ধে প্রতারণা, প্রতারণার উদ্দেশ্যে জালিয়াতিসহ কয়েকটি অভিযোগ এনে দণ্ডবিধির ৪৬৮/৪২০/৪৭১/২৬৯ ধারায় মুগদা থানায় মামলা দায়ের করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৬১৫ ঘণ্টা, জুন ১৬, ২০২০
কেআই/এমএইচএম