আবেদনটি বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন সেলিমের ভার্চ্যুয়াল হাইকোর্ট বেঞ্চে রোববারের (২১) কার্যতালিকাভুক্ত রয়েছে।
আদালতে আবেদনের পক্ষে আইনজীবী হিসেবে রয়েছেন এএইচএম রেহানুল কবির।
২০১৭ সালের ২৮ জুলাই নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে ওই মেয়ের মায়ের করা মামলায় বলা হয়, ভালো কলেজে ভর্তি করবে বলে তুফান মোবাইলে যোগাযোগ করে। পরে মেয়ের ইচ্ছার বিরুদ্ধে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ২০১৭ সালের ১৭ জুলাই বগুড়ায় তুফানের বাড়িতে তার মেয়েকে ধর্ষণ করে। তুফানের স্ত্রী বিষয়টি জানতে পেরে ওই ঘটনার জের ধরে ওই বছরের জুলাইয়ের ২৮ তারিখ তার এবং তার মেয়ের মাথা ন্যাড়া করে বেধড়ক মারধরও করে।
পরে এ মামলায় পুলিশ ১১ জনকে গ্রেফতার করে।
এ মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা বগুড়া সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি, অপারেশন্স) আবুল কালাম আজাদ ২০১৭ সালের ১০ অক্টোবর পৃথক দুটি ধারায় ওই মামলায় আদালতে অভিযোপত্র দাখিল করেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৪০৬ ঘণ্টা, জুন ২০, ২০২০
ইএস/এইচএডি