বৃহস্পতিবার (২৫ জুন) জানাজা শেষে জামালপুর শহরে তাকে দাফন করা হয়।
আইন মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা ড. মো. রেজাউল করিম বাংলানিউজকে জানান, মরহুমের নিজ জেলা জামালপুরে শহরে সকাল ১০টায় জানাজা অনুষ্ঠিত হয় এবং পৌনে এগারোটায় দাফন সম্পন্ন হয়।
এর আগে বুধবার রাত আটটায় সিএমএইচে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এ বিচারকের মৃত্যু হয়।
বিচারক ফেরদৌস আহমেদ ১৯৮৪ সালে বিচার বিভাগে মুন্সেফ (সহকারী জজ) হিসেবে যোগদান করেন।
তার মৃত্যুতে প্রধান বিচরপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন, আইনমন্ত্রী আনিসুল হক এবং জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।
এর আগে গত ২৩ জুন সুপ্রিম কোর্ট কর্তৃপক্ষ জানায়, অধস্তন আদালতের ২৬ জন বিচারক, সুপ্রিম কোর্টের ২৬ কর্মচারী ও অধস্তন আদালতের ৭১ জন কর্মচারী এখন পর্যন্ত করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন।
সর্বপ্রথম গত ২২ মে নেত্রকোনা জেলা ও দায়রা জজ শাহাজাহান কবির করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হন এবং এরপরে মুন্সিগঞ্জের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বেগম রোকেয়া রহমান আক্রান্ত হন। বর্তমানে তারা দু’জন সুস্থ হয়ে আবার কাজে যোগ দিয়েছেন।
এদিকে করোনা আক্রান্ত ভোলার জেলা ও দায়রা জজ এবিএম মাহমুদুল হকের অবস্থার অবনতি হওয়ায় গত রোববার তাকে হেলিকপ্টারে করে ঢাকায় এনে ইউনিভার্সেল মেডিক্যাল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
** করোনায় প্রথম কোনো বিচারকের মৃত্যু
বাংলাদেশ সময়: ১৫০০ ঘণ্টা, জুন ২৫, ২০২০
ইএস/ওএইচ/