শুক্রবার (২৬ জুন) এক বিবৃতিতে সংগঠনটির নেতারা সরকারের কাছে এ অনুরোধ জানান।
বিবৃতি দাতারা হলেন-অ্যাডভোকেট মনজিল মোরসেদ, অ্যাডভোকেট মো. ছারওয়ার আহাদ চৌধুরী, অ্যাডভোকেট একলাছ উদ্দিন ভুইয়া, অ্যাডভোকেট মো. মজিবর রহমান, অ্যাডভোকেট এইচএম ইমরুল কাউসার, অ্যাডভোকেট মো. মাহবুবুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট রিপন বাড়ৈ, অ্যাডভোকেট মাসুদ হেসেন, অ্যাডভোকেট সৈয়দা শাহিন আরা লাইলি, অ্যাডভোকেট মো. মামুন আলিম, অ্যাডভোকেট মো. হাফিজুর রহমান পাটওয়ারী, অ্যাডভোকেট মো. কামাল হেসেন, অ্যাডভোকেট মো. মাহফুজুর রহমান।
বিবৃতিতে বলা হয়, বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা করোনাকে মহামারি ঘোষণার পরে করোনা ভাইরাস প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণে দায়িত্বপ্রাপ্তরা কিছু পদক্ষেপ নিয়ে নিয়ন্ত্রণের প্রচেষ্টা চালালেও আশান্বিত ফলাফল পাওয়া যায়নি। বিজ্ঞানী ও বিশেষজ্ঞদের মতানুসারে নিয়ন্ত্রণের স্বীকৃত পদ্ধতি হলো লকডাউন, টেস্ট ও রোগীকে আইসোলেশন।
এতে আরও বলা হয়, জাতীয় সংসদ ২০১৮ সালে আইন পাস করে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়কে মহামারি ভাইরাস প্রতিরোধে সুনির্দিষ্ট কতগুলো ক্ষমতা দিয়েছে এবং অন্য প্রযোজনগুলোর জন্য উপদেষ্টা কমিটিকে ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। কিন্তু আইনকে সম্পূর্ণ অবজ্ঞা করে অনেক পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
সুনিদির্ষ্ট আইনকে পাশ কাটিয়ে পদক্ষেপ নেওয়া হলে ভবিষ্যতে অনেক আইনি জটিলতা হতে পারে এবং তা অবধারিত। টেস্ট ও চিকিৎসার ব্যাপারে যে আস্থার অভাব দেখা দিয়েছে তাতে হতাশা দিন দিন বেড়ে যাচ্ছে। এমতাবস্থায় মানুষের জীবন রক্ষার জন্য অনতিবিলম্বে প্রয়োজনে রিজার্ভের অর্থ খরচ করে টেস্ট ও চিকিৎসার সব ব্যবস্থা সৎ ও যোগ্য ব্যক্তিদের সমন্বয়ে গঠিত হাই পাওয়ার কমিটির নেতৃত্বে পরিচালিত করার কথাও বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৪৫ ঘণ্টা, জুন ২৬, ২০২০
ইএস/ওএইচ/