এখন বাজারে ইতিউতি তাকালেই তরমুজের দেখা মিলবে। লাল টুকটুকে এক ফালি তরমুজ মুখে দিলে শরীর ও মন শীতলতায় ভরে যায়।
তরমুজ পাকালে এর মধ্যে লাইকোপেনের পরিমাণ বাড়ে। ফলে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে, যা হৃদপিণ্ডের জন্য দারুণ এবং শিশুদের মধ্যে কার্ডিওভাসকুলার স্বাস্থ্য নিয়ন্ত্রণ করে।
তরমুজের খোসার আরেকটি গুণ আছে, তা হলো ফাইবার সমৃদ্ধ। যারা কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় ভুগছেন তারা তরমুজের খোসা লাউয়ের মতো রান্না করে খেতে পারেন। এই গরমে আপনার পেটে আরাম মিলবে।
তরমুজের খোসার সাদা অংশ মুখে আলতোভাবে ঘষলে মুখে ছোপ ছোপ দাগ কমবে। তরমুজ ত্বক সুস্থ রাখার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।
তরমুজে ভিটামিন ‘সি’ ত্বক কোমল ও চুল শক্ত রাখতে সহায়তা করে। ভিটামিন ‘এ’ ত্বকে নতুন কোষ গজানোর পাশাপাশি কোষের ক্ষতিপূরণে সহায়তা করে।
বাংলাদেশ সময়: ২০৪২ ঘণ্টা, মে ১৬, ২০২৩
এএটি