বছর ঘুরে আবারও শীত এসে যাচ্ছে। আলমারিতে এক বছর তুলে রাখা শীতের পোশাকগুলো বের করে নিন।
• যেগুলো বাড়িতে ধোয়া যায়, সেগুলো ধুয়ে নিন
• হালকা রোদে শুকাতে হবে
• উলের জামাকাপড় ওয়াশিং মেশিনে না ধোয়াই ভালো। ঠাণ্ডা পানিতে অল্প ডিটারজেন্ট দিয়ে কাচুন।
• প্রতিদিন ব্যবহারের পর জ্যাকেট বা কোট ঝুলিয়ে রাখার সময় কাঁধের অংশ প্লাস্টিক দিয়ে ঢেকে রাখুন।
• ইস্ত্রি করার সময় সোয়েটার বা শাল উলটে নিন। স্টিম দিয়ে ইস্ত্রি করার চেষ্টা করুন, গরম আয়রন উলে না লাগানোর চেষ্টা করুন
• লেদারের কাপড় ভালো কোনো লন্ড্রিতে দিন
• কাপড় কেনার সময় টেকসই ও ভালো মানের কাপড় কিনুন।
• পোশাকে দাগ লাগলে সাথে সাথে ব্যবস্থা নিন। বেশি দিন ফেলে রাখলে দাগ সহজে উঠতে চায় না।
• জামা-কাপড়ে ছোটখাট ছেঁড়া-ফাটা বা বোতাম খসে যাওয়া দেখলে অবহেলায় ফেলে রাখবেন না।
শীতের পোশাক শুধু ফ্যাশনের জন্য নয়। পোশাকের মূল উদ্দেশ্য থাকে শীতে উষ্ণতা পাওয়া। শীতের পোশাকের দাম একটু বেশি হলেও, একটু সচেতন থাকলে কম দামে আরামদায়ক ও রুচিশীল স্টাইলের পোশাক পাওয়া সম্ভব।
আমাদের দেশে শীত থাকে তিন মাসেরও কম। তাই সঠিক নিয়মে শীতের কাপড়ের যত্ন নিলে অনেক দিন পর্যন্ত কাপড় স্থায়ী হবে। শীতের কাপড় পুরনো হয়ে গেলে ফেলে না দিয়ে অসহায় মানুষদের দান নয় ‘উপহার’ দিন।
বাংলাদেশ সময়: ১৯২৫ ঘণ্টা, নভেম্বর ২৬, ২০২৩
এএটি