পেঁয়াজের দাম ধরা-ছোঁয়ার বাইরে চলে গেলে বহু রান্নাতেই ‘সিজনিং’ হিসেবে পেঁয়াজ-রসুনের খোসা গুঁড়ো ব্যবহার করা হয়। তবে গেরস্ত বাড়িতে পেঁয়াজের বহুবিধ ব্যবহার থাকলেও পেঁয়াজের খোসা ফেলে দেওয়া হয়।
১. স্পর্শকাতর ত্বকে যেকোনো প্রসাধনী ব্যবহার করা যায় না। খুব সহজেই র্যাশ, ব্রণ বেরিয়ে যায়। রোদ লাগলে মুখ লাল হয়ে জ্বালা করতে থাকে। এ ধরনের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখতে পেঁয়াজের খোসার নির্যাস বা খোসা ভেজানো পানি ব্যবহার করা যেতে পারে।
১. অতিরিক্ত চুল পড়লে ঘরোয়া টোটকা হিসেবে পেঁয়াজের রস ব্যবহার করেন অনেকেই। পেঁয়াজের রসে যথেষ্ট পরিমাণে সালফার রয়েছে, যা চুলের ফলিকল মজবুত করে এবং ঝরে পড়া রুখে দিতে পারে। তবে পেঁয়াজের খোসা ভেজানো পানিও কিন্তু একইভাবে কাজ করে। রাসায়নিকমুক্ত ‘ডাই’ তৈরি করতেও অনেকে পেঁয়াজের খোসা গুঁড়ো করে ব্যবহার করেন।
৩. অম্বল, গলা-বুক জ্বালার ভয়ে পেঁয়াজ খেতেই পারেন না। পুষ্টিবিদরা বলছেন, সেক্ষেত্রে খাবারে পেঁয়াজের বদলে ব্যবহার করা যেতে পারে পেঁয়াজের খোসা গুঁড়ো বা খোসা ভেজানো পানি। সহজপাচ্য পেঁয়াজের খোসা রান্নায় পেঁয়াজের মতোই স্বাদ আনবে। পাশাপাশি অম্বল, টক ঢেকুরের মতো সমস্যাও নিয়ন্ত্রণে রাখবে।
বাংলাদেশ সময়: ২০৪১ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৯, ২০২৪
আরবি