শাহী জর্দা
যা যা লাগবে : আনারস কুচি এক কাপ, পোলাওয়ের চাল ২ কাপ, চিনি ২ কাপ, গোলাপ জল ২ চা চামচ, কেওড়া ২ চা চামচ, মাওয়া ৪ টেবিল চামচ, জর্দার রং সামান্য, এলাচ ৪টি, কমলার রস আধা কাপ।
সাজানোর জন্য পেস্তাবাদাম, মাওয়া এবং ছোট মিষ্টি।
পদ্ধতি: প্রথমে চাল সেদ্ধ করে ভাত রান্না করে ঠাণ্ডা করে নিন। কুচানো আনারস ঘিয়ে ভাজুন।
এবার অন্য একটি পাত্রে ঘি দিয়ে ভাতগুলো ছাড়ুন। এরপর চিনি, ঘি, এলাচ, গোলাপ জল, কেওড়া, কমলার রস ও জর্দার রং দিয়ে চুলায় বসান।
চিনি শুকিয়ে এলে পাত্রের নিচে তাওয়া দিয়ে আনারসগুলো দিয়ে দমে রাখুন। আধা ঘণ্টা পর ওপরে মাওয়া পেস্তাবাদাম কুচি এবং ছোট ছোট মিষ্টি দিয়ে সাজিয়ে পরিবেশন করুন।
কুনাফা
উপকরণ:
লাচ্ছা সেমাই, ২২৫ গ্রাম, ঘি ১৫০ গ্রাম, পেস্তাবাদাম ১০০ গ্রাম।
সিরাপের জন্য,পানি ২৫০ মিলি, চিনি ৫০০ গ্রাম
লেমন স্যালাইস ০২ পিস
প্রস্তুত প্রণালী
প্রথমে লাচ্ছা সেমাই ঝুড়ঝুড়া করতে হবে, তারপর এর সাথে ঘি ঢেলে মেশাতে হবে।
ট্রেতে কয়েক স্তর লাচ্ছা সেমাইয়ের ওপর পেস্তাবাদামের গুঁড়া ছিটিয়ে হাত দিয়ে চেপে দিন।
এবার ওভেনে ১৮০ সেঃতাপমাত্রায় ২০ -২২ মিনিট বেক করে চিনির সিরাপ ঢেলে দিন।
পছন্দমতো সাজিয়ে পরিবেশন করুন।
মিষ্টি দই
উপকরণ
দুধ ১ লিটার
১ কাপ পানি
চিনি ২০০ গ্রাম
দইয়ের বীজ ২ টেবিল চামচ
১ টি মাটির পাত্র
দইয়ের বীজ তৈরির পদ্ধতি
আগের দই থেকে ২ টেবিল চামচ সরিয়ে রাখুন।
দই জমানোর পদ্ধতি
একটি পাত্র দুধ নিয়ে এতে ১ কাপ পানি মিশিয়ে মাঝারি আঁচে জ্বাল দিতে থাকুন। দুধ জ্বাল দিয়ে অর্ধেক পরিমাণে হয়ে এলে এতে চিনি দিয়ে ভালো করে নেড়ে দিন। দুধ আরও ঘন হয়ে এলে চুলা থেকে নামিয়ে কিছুক্ষণ ঠাণ্ডা হতে দিন। আঙুল ডুবিয়ে দেখুন গরম সহ্য করা যায় কিনা।
একটু গরম থাকতে দুধে দইয়ের বীজ দিয়ে ভালো করে নেড়ে মিশিয়ে নিন। এরপর মাটির পাত্রে ঢেলে ভারী মোটা কাপড় বা চটের কিছু দিয়ে ঢেকে অন্ধকার ও ঠাণ্ডা জায়গায় রেখে দিন ৬-৭ ঘণ্টা। ৬-৭ ঘণ্টার মধ্যে দই জমে যাবে। যদি ঠাণ্ডা দই খেতে চান তবে ফ্রিজে রেখে ঠাণ্ডা করুন। এরপর ফ্রিজ থেকে বের করে পরিবেশন করুন দোকানের মতোই সুস্বাদু ঘরে জমানো পারফেক্ট ‘মিষ্টি দই’।