আগ্রহীদের ২৫ আগস্টের মধ্যে রেসিপিসহ বানানো আচারের নমুনা পাঠাতে হবে। বাংলাদেশী যেকোনো নারী এ প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পারবেন।
প্রতিযোগিতায় বর্ষসেরা আচার বিজয়ী পাবেন দুই লাখ টাকা। এছাড়া টক, মিষ্টি, ঝাল ও অন্যান্য-এ চারটি ক্যাটাগরিতে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান নির্ধারণ করা হবে। প্রতিটি বিভাগের প্রথমস্থান অধিকারীকে পঞ্চাশ হাজার টাকা, দ্বিতীয়কে ওয়াশিং মেশিন এবং তৃতীয়কে মাইক্রোওয়েভ ওভেন পুরস্কার হিসেবে দেওয়া হবে।
এছাড়া ৩৫ জন পাবেন শুভেচ্ছা পুরস্কার।
স্বাদ, বাহ্যিক বৈশিষ্ট্য, সংরক্ষণ, পুষ্টি, নতুনত্ব এবং আকর্ষণীয় প্যাকিং-এ ছয় ধরনের বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে বিজয়ী নির্বাচন করা হবে। বিজয়ী নির্বাচন করবেন দেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রগতিশীল নারী এবং খাদ্য ও পুষ্টি বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে গঠিত বিচারক প্যানেল।
একজন প্রতিযোগী একাধিক আচার পাঠাতে পারবেন। প্রতিটি আচারের ৩০০ গ্রামের দু’টি নমুনা কাচের বয়ামে প্যাক করে পাঠাতে হবে। বয়ামের লেবেলের সঙ্গে লিখতে হবে প্রস্তুতকারীর নাম, ঠিকানা ও প্রস্তুতির তারিখ। সঙ্গে আলাদা খামে পেছনে নামসহ এক কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি ও প্রতিটি আচারের নমুনার জন্য আলাদা কাগজে আচার তৈরির উপাদানসহ প্রস্তুত প্রণালি লিখে দিতে হবে।
আচার পাঠাতে হবে, প্রাণ-আরএফএল গ্রুপ, ইভেন্ট ডিপার্টমেন্ট, ষষ্ঠতলা, হোসেন সুপার মার্কেট, প্রগতি সরণি, উত্তর বাড্ডা, ঢাকা-১২১২।
এছাড়া রাজশাহী, চট্টগ্রাম, সিলেট, খুলনা, রংপুর ও বরিশাল প্রাণ সেলস অফিসে আচারের নমুনা পাঠাতে পারবেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৫৭ ঘণ্টা, জুলাই ৩০, ২০১৭
এএটি/