যেমন ধরা যাক-বালিশ, এমন একটি বালিশ যদি হয় যেটি পরিবেশবান্ধব। বালিশের তুলা পানি বা মাটিতে মিশে মিশে যায়।
সম্পূর্ণ শিমুল তুলার এই বালিশে কোনো দানা ও ভেজাল নেই। বাজারের অন্যান্য বালিশের তুলা জমে গেলেও নির্ভেজাল হওয়ায় তুলা জমাট বাঁধার পরিবর্তে গুঁড়া হয়ে যাবে। একসময় সম্পূর্ণ মিশে যাবে। একটি বালিশ একটানা দশ বছর নিশ্চিন্তে ব্যবহার করা যাবে।
উন্নতমানের ও আকর্ষণীয় এসব পরিবেশবান্ধব ও আবহাওয়া উপযোগী বালিশ প্রস্তুত ও বাজারজাত করছে ইকো ড্রিমস।
প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান ইকো ড্রিমস এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মামুনুর রশীদ বাংলানিউজকে বলেন, তুলা টাঙ্গালের মধুপুর ও সারাদেশ থেকেই সংগ্রহ করে নিজস্ব কারিগর দিয়ে বালিশ তৈরি করা হয়।
অ্যালার্জি, ঘাম ও ঘামচি থেকে সুরক্ষা দেয় ইকো বালিশ। বিভিন্ন আকার ও ডিজাইনের এই বালিশ ঘাড় ব্যথা পরিবর্তে আরামদায়ক অনুভূতি সৃষ্টি করে। এছাড়া কাঁধে ব্যথা, পিঠ বা কোমর ব্যথাও হয় না এই বালিশে। আর বাড়তি পাওনা হসেবে রয়েছে আরামদায়ক ঘুম।
দরদাম
আকার ও ওজন অনুযায়ী বালিশের মূল্য-
আকার ২০*২৬ ইঞ্চি, ওজন ১০০০ গ্রাম) ১৫০০ টাকা, (আকার ১৩*২১ ইঞ্চি, ওজন ৭০০ গ্রাম) ১০৫০ টাকা। (আকার ১৮*২৪ ইঞ্চি, ওজন ৮০০ গ্রাম), (আকার ২৮*২৪ ইঞ্চি, ওজন ৮০০ গ্রাম) ১২০০ টাকা। তবে উলেন (woolen) বালিশের দাম কিছুটা কম।
শোরুম- ২০০ দক্ষিণ কুতুবখালী বাজার, দনিয়া, যাত্রাবাড়ী ঢাকা-১২৩৬।
কর্পোরেট অফিস- ১২ তলা, শাহ আলী টাওয়ার, ৩৩ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা- ১২১৫।
এছাড়া ডেলিভারিরও ব্যবস্থা রয়েছে। সরবরাহ করা হয় ৫-১০ কর্ম দিবসের মধ্যে।
লেখা- সানজাদুল ইসলাম সাফা