প্রদর্শনীতে ঠাঁই পেয়েছে প্রায় ৪০০ বনসাই। এরমধ্যে রয়েছে বট, অশ্বত্থ, পাকুড়, রক্ত চন্দন, ডুমুর, হিজল, কাঠমালতি, নিশিন্দা, জারুলের বনসাই।
রেডিয়েন্ট ইন্সটিটিউট অব ডিজাইনের কর্ণধার গুলশান নাসরিন চৌধুরী বলেন, ঘর বা অফিসের এক কোণে ছোট একটি বনসাই পাল্টে দিতে পারেন ঘরের শোভা ও সৌন্দর্য। শহুরে জীবনে আমাদের মন চায় একটু সবুজের ছোঁয়া। বনসাই কিছুটা হলেও আমাদের সবুজের ছোঁয়া দিতে পারে।
প্রদশর্নীর নবম এই আয়োজন নিয়ে তিনি বলেন, বনসাইয়ের প্রতি সবার আগ্রহ আর ভালোবাসা দিন দিন বাড়ছে। সেই সঙ্গে বাড়ছে বনসাইয়ের চাহিদা। প্রতিবারের আয়োজনেই ক্রেতা ও দর্শকের উপস্থিতি আগের আয়োজনকে ছাড়িয়ে যায়। এমন সাড়ার ফলেই ইচ্ছে করে বারবার এই আয়োজন নিয়ে আসি।
প্রদশর্নীটি চলবে ২৪সেপ্টেম্বর(রোববার) পর্যন্ত।