• ইলেকট্রিক রোলার বা স্ট্রেইটনারের সাহায্যে চুল ঘনঘন উত্তপ্ত করা।
• নিয়মিত হেয়ার কালার বা হাইলাইট ব্যবহার করা।
• আপনার চুলের সঙ্গে খাপ খায় না এমন শ্যাম্পু বা অন্যান্য প্রসাধনী ব্যবহার করা।
• বারবার অথবা দীর্ঘ সময় ধরে চুল আঁচড়ানো।
• দীর্ঘদিন চুলের কোনো যত্ন না নেওয়া।
• অস্বাস্থ্যকর খাদ্য গ্রহণ।
আপনি যদি শক্তিশালী, উজ্জ্বল এবং সিল্কি চুলের অধিকারী হতে চান, তবে আপনার দৈনন্দিন অভ্যাসে দ্রুত কিছু পরিবর্তন এনে ফেলুন-
** স্বাস্থ্যকর খাদ্য গ্রহণ করুন। শাক-সবজি ও ফলে জিংক, ম্যাগনেশিয়াম, ফলিক অ্যাসিড বিদ্যমান, যা চুলের জন্য অত্যন্ত উপকারী। সামুদ্রিক মাছে চুলের স্থায়িত্ব বৃদ্ধিকারক ভিটামিন-ই বিদ্যমান।
** চুলে কেমিক্যাল জাতীয় রং ব্যবহার কমান। চুলকে নিজস্ব রংয়ে বাড়তে দিন। পাকা চুল ঢাকতে মেহেদী ব্যবহার করতে পারেন। এটি চুল রং করার একটি প্রাকৃতিক উপাদান। এতে চুলের গোঁড়া ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা নেই।
** চিকন দাঁতের চিরুনি বা তীক্ষ্ম ব্রাশ দিয়ে চুল আঁচড়াবেন না। এগুলো চুলের গোঁড়া দুর্বল করে ফেলে। মোটা দাঁতের চিরুনি ব্যবহার করুন। দিনে দুই থেকে তিনবার মৃদু তালে চুল আঁচড়ান।
** চুলে তিল বা নারিকেলের তেল ব্যবহার করুন। এগুলো চুলকে লম্বা ও শক্তিশালী করতে সহায়ক।
** আপনার চুলের সঙ্গে খাপ খায় এমন শ্যাম্পু সপ্তাহে দুই থেকে তিনদিন ব্যবহার করতে পারেন। তাছাড়া, চুল অপরিষ্কার অবস্থায় ফেলে রাখা উচিৎ নয়।
বাংলাদেশ সময়: ২১২৫ ঘণ্টা, নভেম্বর ২০, ২০১৭
এনএইচটি/এইচএ/