ত্বকের তেলগ্রন্থি বা সেবাসিয়াস গ্রন্থির অতিকার্যকারিতায় অতিমাত্রায় তৈলাক্ত সেবাম তৈরি হতে হতে গ্রন্থির মুখ বন্ধ হয়েই মূলত ব্রণের জন্ম। তবে হরমোনজনিত সমস্যাও এর জন্য দায়ী।
এই ব্রণ সমস্যার চিকিৎসাও আছে। তবে দৈনন্দিন জীবনে কিছু নিয়ম ও অভ্যাস রপ্ত করতে পারলে এ সমস্যা এড়িয়ে থাকা যায়। বাংলানিউজ পাঠকদের জন্য এমনই ৬টি প্রযোজনীয় টিপস-
এক. প্রাকৃতিক ফাইবারের পোশাক পরিধান করুন। কাজে বা কাজের বাইরে ফাইবারের পোশাক ব্রণ এড়াতে সহায়ক হবে।
দুই. পিঠে ব্যাগ কিংবা পার্স বহন করলে ব্রণ হচ্ছে? তাহলে আজ থেকেই এমন ব্যাগ ব্যবহার করা শুরু করুন যেটি আপনি সহজেই হাতে বহন করতে পারবেন।
তিন. ঘামার পর যত দ্রুত সম্ভব গোসল করে ফেলুন। গোসল করার সুযোগ না পেলে হাতের কাছে ওয়েট টিস্যু রাখুন এবং ঘাম মুছে নিন। ঘাম থেকে ব্রণ হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
চার. ব্রণযুক্ত ত্বকের জন্য বিশেষভাবে তৈরি ক্লেনজার ব্যবহার করুন।
পাঁচ. আক্রান্ত স্থানে বেনজয়েল পারঅক্সাইড ব্যবহার করতে পারেন।
ছয়. শুষ্ক ত্বকের অধিকারী হয়েও আপনার যদি ব্রণ হয়ে থাকে তবে নন-কমেডোজেনিক ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন।
শরীরের যে কোনো স্থানেই ব্রণ বা পিম্পল হতে পারে। এটি নিয়ে খামাখা দুশ্চিন্তা না করে আজ থেকেই উপরোক্ত ব্যাপারগুলো খেয়াল করা শুরু করুন।
বাংলাদেশ সময়: ০০০০ ঘণ্টা, নভেম্বর ২১, ২০১৭
বুশরা/জেডএম