শাক-সবজি: শাক-সবজিতে প্রচুর পরিমাণ ফোলিক এসিড থাকে। ফোলিক এসিড হলো ভিটামিন-বি কমপ্লেক্স ভিটামিন।
বাদাম: বাদাম চুলের জন্য খুবই উপকারী। সুন্দর চুল ধরে রাখতে বাদাম খাওয়ার পাশাপাশি বাদামের তেল চুলে লাগালে চুল স্বাস্থ্যজ্জ্বল হয়ে উঠে।
আমলা: এই প্রাকৃতিক খাদ্য উপাদানটি পাউডার ও তেল দুভাবেই ব্যবহার করা যায়। আমলা তেল চুলের কালো রঙ ধরে রাখতে সাহায্য করে এবং পাউডার চুলকে খুশকি মুক্ত রাখতে ব্যবহার করা যায়।
হেনা: চুলের সুরক্ষায় হেনার ব্যবহার অনেক পুরনো। চুল ধূসর হয়ে যাওয়া ঠেকাতে সরিষা তেলের সঙ্গে হেনা পাতার মিশ্রণ অনেক উপকারি।
ছোলা: ছোলা বি১২ ও ফোলিক এসিডে ভরপুর। তাই সকালে খালি পেটে ছোলা খাওয়া স্বাস্থ্য ঠিক রাখার পাশাপাশি চুল কালো করার জন্যে যথেষ্ট উপাদেয়।
চিংড়ি: চুল কালো রাখার জন্য শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে জিঙ্ক থাকা প্রয়োজন। চিংড়ি সহজেই জিঙ্কের ঘাটতি পূরণ করতে পারে।
স্যামন মাছ: চুলে পুষ্টি যোগাতে ওমেগা থ্রি সরাসরি অংশগ্রহণ করে। স্যামন মাছে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা থ্রি পাওয়া যায়।
মুরগির মাংস: মুরগির মাংস ভিটামিন বি১২ ও ফোলিক এসিড সমৃদ্ধ। দুটি উপাদানই চুলের কালো রঙ ও স্বাস্থ্য ধরে রাখতে সাহায্য করে।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৫২ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০১, ২০১৭
এমএসএ/বিএস